নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রাতিষ্ঠানিক গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রহমতপুরের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের নিজস্ব হলরুমে এই গণশুনানীর আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ উইংয়ের পরিচালক ড. মো. তারিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আঞ্চলিক কৃসি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বিমল চন্দ্র কুন্ডু। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্ম পরিচালক (বীজ বিপণন) ড. মো. মাহবুবুর রহমান এবং ভাসমান কৃষি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন, বরিশালের জেলা বীজ প্রত্যায়ন অফিসার সনজীব মৃধা, বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের উধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রতন কুমার গণপতি, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, কৃষি উদ্যোক্তা মো.আবু বকর সুমন, রহমতপুরের বীজ ডিলার মো. জাকির হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, কৃষক, শিক্ষক এবং বীজ ব্যবসায়ী মিলে ৫০ জন অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, বর্তমান সরকারের ভিশণ হচ্ছে-২০৩০ খ্রিস্টাব্দে ফসলের উৎপাদন দ্বিগুণ করা। ২০৪১ খ্রিস্টাব্দে বিশে^র উন্নত দেশের কাতারে উপনীত হওয়া। আর এজন্য আমাদের মাথাপিছু সাড়ে বারো হাজার ডলার আয় করতে হবে। একাজে কৃষক এবং কৃষি সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। আর তা বাস্তবায়নের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্ঠার পাশাপাশি সবাইকে শুদ্ধাচার অনুসরণ হতে হবে।