এগ্রিলাইফ প্রতিবেদক: বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোল্ট্রি শিল্প একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, এই শিল্প দেশের জনগণের পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং আগামী প্রজন্মের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতেও অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। পোল্ট্রি শিল্প থেকে উৎপাদিত মাংস ও ডিম উচ্চমানের প্রোটিনের অন্যতম প্রধান উৎস, যা শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের জন্যই অপরিহার্য। এই শিল্পের প্রসারের ফলে সাধারণ মানুষের কাছে পুষ্টিকর খাদ্য সহজলভ্য হচ্ছে, যা সুস্থ ও কর্মক্ষম জাতি গঠনে সহায়ক।
১৩তম আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি শো শুরুর প্রাক্কালে আয়োজকদের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়ে এভারেস্ট এগ্রোজেনিক্স লিমিটেড-এর সিইও মোহাম্মদ শাহীন শাহ্ব বলেন, “বাংলাদেশে দ্রুত নগরায়ন ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পুষ্টিকর খাদ্যের চাহিদা বেড়েছে। পোল্ট্রি শিল্প এই চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে ডিম ও মুরগির মাংসে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল, যা শরীরের বিকাশ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।”
তিনি আরও বলেন, “শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে পোল্ট্রি পণ্যের ভূমিকা অপরিসীম। তাই, এই শিল্পের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে মানসম্মত উৎপাদন, নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ এবং ভোক্তাদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।”
তিনি মনে করেন, পোল্ট্রি শিল্পের সঠিক পরিকল্পনা ও আধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করা গেলে এটি শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়নই নয়, আগামী প্রজন্মের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতেও অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
১৩তম আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি শো শুরুর প্রাক্কালে আয়োজকদের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়ে এভারেস্ট এগ্রোজেনিক্স লিমিটেড-এর সিইও জনাব শাহীন শাহ্ব বলেন, “বাংলাদেশে দ্রুত নগরায়ন ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পুষ্টিকর খাদ্যের চাহিদা বেড়েছে। পোল্ট্রি শিল্প এই চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে ডিম ও মুরগির মাংসে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল, যা শরীরের বিকাশ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।”
আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি মেলার সফলতা কামনা করে মোহাম্মদ শাহীন শাহ্ব বলেন, মেলায় তারা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। মেলায় তাদের স্টল নম্বর (Hall- B, Stall No.236-238 এবং 243-245)। মেলায় তাদের পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে তিনি সকলকে আন্তরিকভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ।