শেকৃবি ও ডিএআই গ্লোবাল, এলএলসি এর সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত

Category: কৃষিবিদ ও ক্যাম্পাস Written by Shafiul Azam

শেকৃবি প্রতিনিধি: আজ ২৩ জানুয়ারী ২০২৫ (বৃহস্পতিবার) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে ডিএআই (ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভস ইনকরপোরেটেড) গ্লোবাল, এলএলসি (লিমিটেড অ্যাবিলিটি কোম্পানী) এর সাথে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল লতিফ।

ডিএআই (ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভস ইনকরপোরেটেড) গ্লোবাল, এলএলসি (লিমিটেড অ্যাবিলিটি কোম্পানী)’র কাজ হচ্ছে নীতি নির্ধারণের মাধ্যমে নেতৃত্বের বিকাশ ঘটানো, বিশেষ করে নারী নেতৃত্বের। এই সমঝোতা চুক্তি প্রাথমিকভাবে জুন ২০২৬ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। অতি শীঘ্রই তাঁরা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫ জন শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষন দিয়ে নেতৃত্বের উন্নয়ন ঘটাবেন এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা করে যোগ্য নেতৃত্ব বাচাই করবেন। এই বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদেরকে ডিএআই গ্লোবাল, এলএলসি'তে কাজ করার সুয়োগ দেবেন।

এই সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন শেকৃবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল লতিফ, উপ-উপাচার্য় অধ্যাপক ড. মোঃ বেলাল হোসেন এবং ডিএআই গ্লোবাল, এলএলসি এর কান্ট্রি লিড জনাব ফাহিম খান ও জ্ঞান ব্যবস্থাপনা কৌশলগত শিক্ষা এবং যোগাযোগ এর পরিচালক, সায়েকা কবির।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএআই গ্লোবাল, এলএলসি এর মার্ক টি ম্যাক কর্ড, খালেদা খানম, তাহসিন রহমান এবং অত্র বিশ্ববিদ্যালের ট্রেজারার অধ্যাপক মুহাম্মদ আবুল বাশার, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আরফান আলী, ছাত্র পরামর্শ নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাঃ আশাবুল হক ও বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
============

কনকনে শীতে এলাকাবাসীর পাশে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য
ফরহাদ আলম: কুড়িগ্রাম শহর ও গ্রামের বিভিন্ন মাদ্রাসা, এতিমখানা, প্রতিবন্ধী স্কুলসহ স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করে দুস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুকৃবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহ: রাশেদুল ইসলাম। ইতোপূর্বে তিনি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন।

শীতের তীব্র কনকনে ঠান্ডায় উত্তর জনপদের দরিদ্র মানুষের দুর্দশা দেখে উপাচার্য এই উদ্যোগ গ্রহণ করেন। শীতবস্ত্র বিতরণকালে উপাচার্য বলেন, “মানব সেবা আমাদের সকলের কর্তব্য। এই শীতকালে দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমাদের সামাজিক দায়িত্ব।"

শীতবস্ত্র পাওয়া দুস্থরা উপাচার্যের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “এই শীতবস্ত্র আমাদের জন্য শীত লাঘবে অনেক উপকারে আসবে”। তারা এই মহতী উদ্যোগের সাধুবাদ জানান এবং তাঁর সুস্থতাসহ দীর্ঘায়ু কামনা করেন।

এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহ: রাশেদুল ইসলামের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানায় ও যেকোন প্রয়োজনে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেয়। সকল শ্রেণির মানুষই তার এই মানবিক কাজের প্রশংসা করেছেন। তারা বলেন, এই ধরনের উদ্যোগ সমাজের জন্য অনুপ্রেরণা।