
বাকৃবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, বহিরাগতদের হামলা ও পরবর্তীতে সৃষ্ট অচলাবস্থার সমাধান হয়েছে। এর ফলে এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর আগামী ৫ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস শুরু হবে। ৩ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে শিক্ষার্থীরা আবাসিক হলে উঠতে পারবে। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে অনলাইনে অনুষ্ঠিত জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ' গত ৩১ আগস্টে অনুষ্ঠিত শিক্ষা পরিষদের সভা শেষে উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ঐদিন রাত সাড়ে ৯টায় অনলাইনে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের জরুরি সভার সিদ্ধান্তক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা কর হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের ১ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টার মধ্যে আবাসিক হল ত্যাগের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছিল।'
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলে হয়েছে, 'বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার স্বাভাবিক পরিবেশ বিরাজ করছে। তাই আগামী ০৫ অক্টোবর থেকে যথারীতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসসমূহ শুরু হবে। সংশ্লিষ্ট অনুষদের ডিন এবং ইনস্টিটিউটের পরিচালক মহোদয়গণ পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করবেন। আগামী ৩ অক্টোবর সকাল ৯টা হতে ছাত্র-ছাত্রীরা নিজ নিজ আবাসিক হল সমূহে উঠতে পারবে।'
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের একটি বৈঠক হয়। আলোচনায় বিশ্ববিদ্যালয় স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে ও কম্বাইন্ড ডিগ্রির ঘিরে স্থায়ী সমাধানে উভয় পক্ষ সম্মত হয়। আলোচনা ফলপ্রসূ হয় বলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জি এম মুজিবর রহমান, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকার, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীমসহ সংশ্লিষ্ট শিক্ষকবৃন্দ। এছাড়াও আন্দোলনকারী পশুপালন ও ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থীদেরও একটি প্রতিনিধি দল এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারী ভেটেরিনারি অনুষদের তৃতীয় বর্ষের শিবলী সাদী বলেন, আমরা আজকের বৈঠকে শিক্ষকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছি। আন্দোলনের সময়ে আমাদের কিছু আচরণ হয়তো শোভন ছিল না, সেটি আমরা অনুধাবন করেছি। স্যারদের সাথে আমাদের আন্তরিক আলোচনার মাধ্যমে ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে। ভিসি স্যার আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, আন্দোলনের কারণে কোনো শিক্ষার্থী একাডেমিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, কিংবা হেনস্তার শিকার হবে না।
আরেক শিক্ষার্থী এহসানুল হক হিমেল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি। আমরা চাই বহিরাগতদের অবাধ বিচরণ বন্ধ হোক এবং প্রবেশপথগুলোতে কঠোর নজরদারি থাকুক। সম্মানিত ভিসি স্যার আমাদের এ বিষয়ে ইতিবাচক নিশ্চয়তা দিয়েছেন। আশা করছি, খুব দ্রুত শিক্ষার্থী-শিক্ষক-প্রশাসনের যৌথ আলোচনায় একটি স্থায়ী সমাধান বের হবে।
কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রণয়ন কমিটির আহবায়ক বাকৃবির কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাাপক ড. জি এম মুজিবর রহমান বলেন, দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের চাওয়া বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়—এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য ও তৃপ্তি। অতীতের ক্ষত ভুলে আমরা চাই সামনে পথ চলাটা হোক মসৃণ। ভেটেরিনারি ও হাসবেন্ড্রির সমস্যা সমাধানে দেশের ১৫টি প্রতিষ্ঠানের সাথে আলোচনা করে সবার জন্য মোটামুটি গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছানো হয়েছে। হয়তো সবার মতামত পুরোপুরি মানা সম্ভব নয়, তবে কমিটি প্রতিটি বিষয় দেখবে। ৩১ আগস্টের ঘটনার মতো অবস্থায় আর ফিরে যেতে চাই না। শিক্ষার্থীদের অনুরোধ, পেছনের দিকে না তাকিয়ে ক্লাস ও পরীক্ষায় ফিরুক। কম্বাইন্ড মেকাপ কোর্স দ্রুত চালু হবে এবং ৫ বছরের মধ্যে শিক্ষার্থীদের কোর্স শেষ করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন আমাদের একসাথে কাজ করার সময়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, আমরা চাই না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা জীবন কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হোক। শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির প্রেক্ষিতে কিছু আচরণগত ত্রুটি করেছিল, কিন্তু তারা তা উপলব্ধি করে আমাদের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছে। আমরা শিক্ষকদের পক্ষ থেকে তাদের ক্ষমা গ্রহণ করেছি। এখন আমাদের লক্ষ্য হলো অতি দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক একাডেমিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা এবং বাকৃবির মর্যাদা বৃদ্ধি করা।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে যদি সাময়িক ভুল বোঝাবুঝি হয়, সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয় হলো জ্ঞানের কেন্দ্র, এখানে দ্বন্দ্ব বা সংকটের কোনো স্থান নেই। ভবিষ্যতে যাতে এমন পরিস্থিতি আর সৃষ্টি না হয়, সেদিকে আমরা সতর্ক থাকব। ন্যায্য দাবি পূরণে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রশাসন আন্তরিকভাবে কাজ করবে। বিশ্ববিদ্যালয় সবার—এটি আমাদের মায়ের সমান। তাই এখানে কারো শিক্ষা জীবন যেন এক মুহূর্তের জন্যও ব্যাহত না হয়, সেটা আমাদের সর্বোচ্চ দায়িত্ব। আমরা চাই সবাই মিলেমিশে একটি সুন্দর, নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ শিক্ষা পরিবেশ গড়ে তুলুক। শিগগিরই ক্যাম্পাস খুলে দেওয়া হবে এবং আমরা সবাই মিলে বাকৃবির মান-মর্যাদা ধরে রাখব।
উল্লেখ্য, ৩১ আগস্ট কম্বাইন্ড ডিগ্রির দাবিতে চলমান আন্দোলনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাশ-পরীক্ষা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয় এবং শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ' গত ৩১ আগস্টে অনুষ্ঠিত শিক্ষা পরিষদের সভা শেষে উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ঐদিন রাত সাড়ে ৯টায় অনলাইনে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের জরুরি সভার সিদ্ধান্তক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা কর হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের ১ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টার মধ্যে আবাসিক হল ত্যাগের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছিল।'
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলে হয়েছে, 'বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার স্বাভাবিক পরিবেশ বিরাজ করছে। তাই আগামী ০৫ অক্টোবর থেকে যথারীতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসসমূহ শুরু হবে। সংশ্লিষ্ট অনুষদের ডিন এবং ইনস্টিটিউটের পরিচালক মহোদয়গণ পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করবেন। আগামী ৩ অক্টোবর সকাল ৯টা হতে ছাত্র-ছাত্রীরা নিজ নিজ আবাসিক হল সমূহে উঠতে পারবে।'
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের একটি বৈঠক হয়। আলোচনায় বিশ্ববিদ্যালয় স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে ও কম্বাইন্ড ডিগ্রির ঘিরে স্থায়ী সমাধানে উভয় পক্ষ সম্মত হয়। আলোচনা ফলপ্রসূ হয় বলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জি এম মুজিবর রহমান, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকার, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীমসহ সংশ্লিষ্ট শিক্ষকবৃন্দ। এছাড়াও আন্দোলনকারী পশুপালন ও ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থীদেরও একটি প্রতিনিধি দল এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারী ভেটেরিনারি অনুষদের তৃতীয় বর্ষের শিবলী সাদী বলেন, আমরা আজকের বৈঠকে শিক্ষকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছি। আন্দোলনের সময়ে আমাদের কিছু আচরণ হয়তো শোভন ছিল না, সেটি আমরা অনুধাবন করেছি। স্যারদের সাথে আমাদের আন্তরিক আলোচনার মাধ্যমে ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে। ভিসি স্যার আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, আন্দোলনের কারণে কোনো শিক্ষার্থী একাডেমিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, কিংবা হেনস্তার শিকার হবে না।
আরেক শিক্ষার্থী এহসানুল হক হিমেল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি। আমরা চাই বহিরাগতদের অবাধ বিচরণ বন্ধ হোক এবং প্রবেশপথগুলোতে কঠোর নজরদারি থাকুক। সম্মানিত ভিসি স্যার আমাদের এ বিষয়ে ইতিবাচক নিশ্চয়তা দিয়েছেন। আশা করছি, খুব দ্রুত শিক্ষার্থী-শিক্ষক-প্রশাসনের যৌথ আলোচনায় একটি স্থায়ী সমাধান বের হবে।
কম্বাইন্ড ডিগ্রি প্রণয়ন কমিটির আহবায়ক বাকৃবির কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাাপক ড. জি এম মুজিবর রহমান বলেন, দীর্ঘদিনের জটিলতার অবসান ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের চাওয়া বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়—এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য ও তৃপ্তি। অতীতের ক্ষত ভুলে আমরা চাই সামনে পথ চলাটা হোক মসৃণ। ভেটেরিনারি ও হাসবেন্ড্রির সমস্যা সমাধানে দেশের ১৫টি প্রতিষ্ঠানের সাথে আলোচনা করে সবার জন্য মোটামুটি গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছানো হয়েছে। হয়তো সবার মতামত পুরোপুরি মানা সম্ভব নয়, তবে কমিটি প্রতিটি বিষয় দেখবে। ৩১ আগস্টের ঘটনার মতো অবস্থায় আর ফিরে যেতে চাই না। শিক্ষার্থীদের অনুরোধ, পেছনের দিকে না তাকিয়ে ক্লাস ও পরীক্ষায় ফিরুক। কম্বাইন্ড মেকাপ কোর্স দ্রুত চালু হবে এবং ৫ বছরের মধ্যে শিক্ষার্থীদের কোর্স শেষ করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন আমাদের একসাথে কাজ করার সময়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, আমরা চাই না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা জীবন কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হোক। শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির প্রেক্ষিতে কিছু আচরণগত ত্রুটি করেছিল, কিন্তু তারা তা উপলব্ধি করে আমাদের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছে। আমরা শিক্ষকদের পক্ষ থেকে তাদের ক্ষমা গ্রহণ করেছি। এখন আমাদের লক্ষ্য হলো অতি দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক একাডেমিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা এবং বাকৃবির মর্যাদা বৃদ্ধি করা।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে যদি সাময়িক ভুল বোঝাবুঝি হয়, সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয় হলো জ্ঞানের কেন্দ্র, এখানে দ্বন্দ্ব বা সংকটের কোনো স্থান নেই। ভবিষ্যতে যাতে এমন পরিস্থিতি আর সৃষ্টি না হয়, সেদিকে আমরা সতর্ক থাকব। ন্যায্য দাবি পূরণে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রশাসন আন্তরিকভাবে কাজ করবে। বিশ্ববিদ্যালয় সবার—এটি আমাদের মায়ের সমান। তাই এখানে কারো শিক্ষা জীবন যেন এক মুহূর্তের জন্যও ব্যাহত না হয়, সেটা আমাদের সর্বোচ্চ দায়িত্ব। আমরা চাই সবাই মিলেমিশে একটি সুন্দর, নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ শিক্ষা পরিবেশ গড়ে তুলুক। শিগগিরই ক্যাম্পাস খুলে দেওয়া হবে এবং আমরা সবাই মিলে বাকৃবির মান-মর্যাদা ধরে রাখব।
উল্লেখ্য, ৩১ আগস্ট কম্বাইন্ড ডিগ্রির দাবিতে চলমান আন্দোলনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাশ-পরীক্ষা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয় এবং শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়।