রাজধানী প্রতিনিধি:পোল্ট্রি প্রফেশনাল'স বাংলাদেশ পিপিবি'র পুর্ব ঘোষণা অনুযায়ী পোল্ট্রি কনভেনশন ২০২৩ কে সফল করার জন্য সকল প্রস্তুতিমুলক কাজের অগ্রগতি পুরোদমে এগিয়ে চলছে। এলক্ষে শুক্রবার রাজধানীস্থ শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পিপিবি স্টুডেন্ট ভলান্টিয়ার টিমের সাথে আগামী বছরের জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিতব্য দুইদিন ব্যাপি পোল্ট্রি কনভেনশন ২০২৩ সফলভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে উম্মুক্ত আলোচনায় বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:দেশে প্রয়োজনের চেয়েও সারের মজুদ বেশি রয়েছে । বিএনপির আমলে মোট উন্নয়ন বাজেট ছিল ২২ হাজার কোটি টাকার মতো। সেখানে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার গতবছর শুধু সারেই ভর্তুকি দিয়েছে ২৮ হাজার কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কতটা কৃষকদরদী ও জনবান্ধব, এটিই তার বড় উদাহরণ।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, সারের কোন ঘাটতি নেই। আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত চাহিদার অতিরিক্ত সারের মজুদ রয়েছে। আমরা এখন আগামী বোরো মৌসুমের জন্য সার সংগ্রহ করছি। তারপরেও কিছু ডিলার ও অসাধু ব্যবসায়ী স্থানীয়ভাবে দাম বাড়িয়ে অস্থিরতা তৈরী করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত চাহিদা অনুযায়ী সব রকমের সারের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। কাজেই, সার নিয়ে কারসাজি করে কৃত্রিম সংকট তৈরি ও বেশি দামে বিক্রি করলে ডিলারদের লাইসেন্স বাতিল করা হবে। পাশাপাশি কৃত্রিম সংকটকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হবে।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কেউ যাতে সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে ও দাম বেশি নিতে না পারে-সে বিষয়ে তদারকি জোরদার এবং নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন কৃষিসচিব মো: সায়েদুল ইসলাম। তিনি বলেন, দেশে পর্যাপ্ত সার মজুদ রয়েছে, কোথাও সারের সংকট হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, শেখ হাসিনা সব ধর্মাবলম্বীদের নিরাপদ আশ্রয়। শেখ হাসিনা সংবিধান সংশোধন করে বলেছেন সব ধর্মের মানুষ সমান সুযোগ সুবিধা পাবে। এক সময় সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি শুরু করে ধর্মনিরপেক্ষতাকে বিসর্জন দেওয়া হয়েছিল। শেখ হাসিনা ধর্মনিরপেক্ষতা পুনরায় স্থাপন করেছেন। এখন সব ধর্মের মানুষ শান্তির সঙ্গে সমভাবে ধর্ম পালন করতে পারছে। শেখ হাসিনা মনে করেন, হিন্দু মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মানুষ। তিনি মনে করেন, সবাইকে নিরাপত্তা দেওয়া, সব ধর্মের মানুষকে ধর্ম পালনের সুযোগ করে দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।