রাজধানী প্রতিনিধি: পোল্ট্রি-ডেয়রী ও মৎস্য সেক্টরে ফিড উৎপাদনে তারা দেশের শীর্ষস্থানটি অক্ষুন্ন রেখে খামারী তথা ভোক্তাদের মাঝে সেবা দিয়ে যাচ্ছে নারিশ পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারী লিমিটেড। নারিশ এর সেলস এন্ড সার্ভিস টিম এর সদস্যরা নিরাপদ পোল্ট্রি, মৎস্য এবং ক্যাটল খাদ্য, ডিওসি উৎপাদন ও বিপনন করছে, এবং "ফার্মার ফার্স্ট" স্লোগান কে সামনে রেখে খামারীদের সেবা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। খামারীদের "Safe feed for safe food"-এর ব্যাপারে সচেতন করতেও তারা অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করছে।
শনিবার (২০ জানুয়ারী) রাজধানীর ঢাকা রিজেন্সি-তে Nourish Annual Sales Meeting 2024-এ মার্কেটিং, সেলস্ এবং সার্ভিস বিভাগের সদস্যদের উদ্দেশ্যে এমন কথাই তুলে ধরলেন বক্তারা।
হাফেজ মোঃ আব্দুল করিমের কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। বক্তব্য রাখেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব নাজমুল আহসান খালেদ. পরিচালক জনাব শামসুল আরেফিন খালেদ, পরিচালক জনাব সাইফুল আরেফিন খালেদ, কনসালট্যানট জনাব এডিএম নুরূল মোস্তফা কায়সার। সভাপতিত্ব করেন পরিচালক (ফিন্যান্স ও ইম্পোর্ট) জনাব রফিকুল ইসলাম বাবু।
উর্ধতন কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জনাব সামিউল আলিম, এভিপি- সেলস এন্ড মার্কেটিং) এস এম এ হক' জিএম (সেলস এন্ড মার্কেটিং) এবং ডা. মুছা মোল্লা কালিমুল্লাহ, সিনিয়র ডিজিএম (সেলস এন্ড সার্ভিস)। সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন পরিচালক (ফিন্যান্স ও ইম্পোর্ট) জনাব রফিকুল ইসলাম বাবু।
বক্তারা বলেন, মৎস্য ও প্রাণি খাদ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের অগ্রদূত "নারিশ"। পরিবেশক পাশে থেকে সবসময় সেরা বিপণন ও সেবা প্রদানে প্রান্তিক পর্যায়ের খামারীদের পাশে থাকতে হবে। খামারীদের দক্ষতা উন্নয়নে মার্কেটিং, সেলস্ এবং সার্ভিস বিভাগের সদস্যদের কাজ করার পরামর্শ দেন বক্তারা।
বক্তরা আরো বলেন, দেশে এখন নিরাপদ উপায়ে ব্রয়লার, ডিম ও মাছ গবাদিপশু লালন-পালন হচ্ছে। খামারীদেরকে নিরাপদ উপায়ে খামার পরিচালনা করতে উদ্বুদ্ধ হবে যেন মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ মুরগী, ডিম, মাছ ও মাংস নিশ্চিত হয়।
দিনব্যাপি এ কনফারেন্সে অত্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, মার্কেটিং বিভাগের সকল সদস্য, সকল বিভাগের প্রধানগণ, প্রধান কার্যালয়ের মার্কেটিং, সেলস্ এবং সার্ভিস বিভাগের প্রধানগণ অংশগ্রহন করেন।
উল্লেখ্য, নারিশ পোল্ট্রি এন্ড হ্যাচারী লিমিটেড, বাংলাদেশের এগ্রো সেক্টরের একটি বিশস্ত ব্র্যান্ড। পোল্ট্রি, মৎস্য এবং ক্যাটল খাদ্য, একদিন বয়সী মুরগির বাচ্চা উৎপাদন ও বিপননের মাধ্যমে নারিশ খামারীদের জীবন মান উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।