ইসলামিক ডেস্ক: সপ্তাহের ৭টি দিনের মধ্যে শুক্রবার অর্থাৎ জুমার দিন দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ। জুমার দিনে সূরা কাহাফ তেলাওয়াতের অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। সুরা আল কাহাফ পবিত্র কোরআনের ১৮তম সুরা। কাহাফ মানে গুহা। এ সুরার আয়াত সংখ্যা ১১০।
ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহাফ পড়বে তার জন্য তার পায়ের নীচ থেকে আসমানের মেঘমালা পর্যন্ত একটি আলো বিচ্ছুরিত হবে এবং দুই জুমার মধ্যবর্তী তার যা (গুনাহ) আছে সেটা থেকে তাকে মাফ করে দেয়া হবে।”
-যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা আল কাহাফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমাহ হতে আগামী জুমাহ পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (মিশকাত ২১৭৫)।
- যে ব্যক্তি সূরা আল কাহাফ এর প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ করবে তাকে দাজ্জালের অনিষ্ট হতে নিরাপদ রাখা হবে। (মুসলিম) (মিশকাত)।
এ কয়টি হাদিস থেকে সহজেই বোঝা যায় জুমা বারে সুরা কাহায় পড়ার কত ফজিলত। আসুন জুমার দিনে আমরা বেশি বেশি সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করি এবং এ তথ্যটি অন্য মুমিন ভাইয়ের কাছে পৌঁছিয়ে দিই। নিশ্চয়ই রাব্বুল আলামিন আমাদের সকলকে উত্তম প্রতিদান দিবেন।-আমিন