এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত বিকশিত না হলে আমাদের বিদেশ নির্ভর থাকতে হতো। মাছ আমদানি করতে হতো। কোরবানির চাহিদা মেটাতে ভারত-মিয়ানমার থেকে গবাদিপশু আমদানি করতে হতো। এখন আমরা বিদেশমুখী নই। সম্প্রতি যে তিনটি দেশ মৎস্য উৎপাদনে ভালো করেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। প্রাণিসম্পদ খাতেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। এখন পৃথিবীর ৫০টির অধিক দেশে বাংলাদেশের মাছ রপ্তানি হয়। কোন কোন দেশে মাংস রপ্তানি শুরু হচ্ছে। এ খাতে দেশে আন্তর্জাতিক মানের মাননিয়ন্ত্রণ পরীক্ষার ও গবেষণাগার তৈরি হয়েছে।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও কৃষির সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগানোর জন্য সুষ্ঠু কৃষিঋণ ব্যবস্থাপনা খুবই জরুরি। অনেক তরুণ উদোক্তা বাণিজ্যিক কৃষিতে এগিয়ে আসতেছে, তাদের জন্য ঋণ দরকার। অনেক সময় কৃষকেরা এনজিও বা অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত থেকে চড়া সুদে ঋণ গ্রহণ করে। সেজন্য, কৃষকদেরকে সহজ শর্তে, কম সুদে, জামানাত ছাড়া বিনা হয়রানিতে ঋণ দিতে হবে। এ বিষয়টিকে কার্যকর করতে ব্যাংকগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক:"নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য: সবাই মিলে সবার জন্য" এই স্লোগানকে ধারণ করে রাজধানীতে বিসেফ ফাউন্ডেশনের আয়োজনে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী ২য় জাতীয় সম্মেলন। সম্মেলনের আজ মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) ছিল উদ্বোধনী দিন। রাজধানীর ফার্মগেটস্থ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে (বার্ক) প্রথম দিনে তিনটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক:পরিবেশের ছাড়পত্র পেতে ডেয়রি খামারীদের কোন সমস্যা হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী জনাব মোঃ শাহাব উদ্দিন এমপি। এলক্ষে পরিবেশ মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। বক্তব্য প্রদান কালে মঞ্চ থেকেই তিনি পরিবেশ অধিদপ্তরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন যাতে ডেয়রি খামারীরা পরিবেশের ছাড়পত্র পেতে কোনরকম হয়রানির স্বীকার না হন।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:মাটির টেকসই ব্যবস্থাপনায় বিজ্ঞানীদেরকে আরও শক্তিশালী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, আমাদের দেশের মূল সম্পদ হলো মাটি ও পানি। ছোট দেশে বেশি জনসংখ্যার জন্য খাদ্য এই মাটি থেকে উৎপাদন হয়। অধিক ফসলের জন্য সার ব্যবহার করা হচ্ছে, সেটার জন্য মাটির স্বাস্থ্যের ক্ষতি হচ্ছে। নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হচ্ছে, মাটির স্বাস্থ্য ঠিক না থাকলে সেগুলো ভালো ফল দেবে না। আবার ফসলের উৎপাদন বাড়াতে সারও লাগবে। সবকিছু ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সেজন্য, মাটির টেকসই ব্যবহার করতে হবে। এখানে বিজ্ঞানীরা দুর্বল ভূমিকা রাখছে। বিজ্ঞানীদেরকে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবনেও হাতেকলমে বা মাঠের শিক্ষা নিতে হবে।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটজম:নবনিযুক্ত কৃষি কর্মকর্তাদের সঠিক ও সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ নির্মাণে কৃষকের পাশে থেকে কাজ করার পাশাপাশি চাকরিতে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে।