এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত অ্যাসেম্বলি লাইনে ব্রি হোল ফিড কম্বাইন হারভেস্টার প্রস্তুতকরণের মাধ্যমে আধুনিক কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতের যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ। দেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণে আমদানি নির্ভরতা নিরসনে যুগান্তকারী এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বেসরকারি কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আলীম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। আমদানি নির্ভরতা হ্রাসকরণে দেশীয় কৃষি জমি উপযোগী হোল ফিড কম্বাইন হারভেস্টার প্রস্তুতকরণের কাজ শুরু হয়েছে।
মো. সামছুল আলম: মৎস্য অধিদপ্তরের ২০ তম মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সৈয়দ মো. আলমগীর। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে গত ২৮ ডিসেম্বর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম- সচিব হেমায়েত হোসেনের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক-এর চলতি দায়িত্ব পেলেন সৈয়দ মোঃ আলমগীর। এর আগে তিনি একই অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (মৎস্য পরিকল্পনা ও জরিপ) পদে দায়িত্বরত ছিলেন। তিনি খঃ মাহবুবুল হক-এর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
Agrilife24.com: The Food and Agriculture Organization of the United Nations (FAO) in partnership with the Department of Environment (DoE) and the Ministry of Environment, Forest and Climate Change (MoEFCC), organized a closing workshop of the project “Strengthening capacity for monitoring environmental emissions under the Paris Agreement in Bangladesh” today in Dhaka at DoE Auditorium. USD 2 million (GEF support and Govt. co-finance) project continued for three years and finished with outstanding results as of December 2023.
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: বিজ্ঞানীরা কখনো সাটিসফাইড হবে না। সেটিসফেকশন ইজ ডেথ ফর সাইন্টিস্ট। বিজ্ঞানীদের নতুন নতুন জ্ঞানের মধ্যে সব সময় থাকতে হবে, পড়াশোনার মধ্যে থাকতে হবে। প্রাণিসম্পদ খাতে ম্যাসিভ পরিবর্তন আনতে হবে, প্রোডাকটিভিটি বাড়াতে হবে। জিন এডিটেড জাত উদ্ভাবন করতে হবে। দেশকে কি দিতে পারলাম, সেটা সব সময় ভাবতে হবে।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: গৎবাধাঁ কাজ না করে সাহস, সততা ও আত্মনিবেদন নিয়ে কাজ করতে হবে। আবেগতাড়িত না হয়ে যুক্তি দিয়ে কাজ করতে হবে। সমালোচনা না হলে শুদ্ধি আসে না। বিএলআরআই অতীতে কি কি কাজ করেছে তা আমরা জানি। কিন্তু বিএলআরআই ভবিষ্যতে কি করবে, ভবিষ্যৎ বিএলআরআইকে আমরা কোথায় দেখতে চাই তা এখনই পরিকল্পনা করতে হবে। দেশ যাতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারে, নিজের প্রয়োজনীয় সকল কিছু যেনো দেশেই উৎপাদন করা সম্ভব হয় এমন পরিকল্পনা নিতে হবে এবং সে ধরনের গবেষণা কার্যক্রম হাতে নিতে হবে। নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করতে হবে, খাদ্য করচ কমানো সম্ভব হয় এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে।