এগ্রিলাইফ ডেস্ক: আগস্ট শোকের মাস। জনক হারানোর শোক, মা হারানোর শোক, ভাই হারানোর শোক, বোন হারানোর শোক, সন্তান হারানোর শোক। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের পরিণতিতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকের গুলিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নিহত হন। বিদেশে থাকার কারণে সৌভাগ্যক্রমে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বেঁচে যান। বাঙালির নির্মম ইতিহাস রচিত হয় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারানোর মধ্য দিয়ে। স্বাধীন বাংলাদেশজুড়ে ছড়িয়ে আছে বঙ্গবন্ধুর নানা স্মৃতি, যা দেখে জাতির পিতার জীবনযাত্রা অনুভব করেন বিভিন্ন বয়সের দর্শনার্থীরা। এমনি এক অমূল্য স্মৃতি বহন করছে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া।
দীন মোহাম্মদ দীনু: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরাম এর উদ্যোগে ‘‘শোকাবহ আগস্টঃ বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’’ শীর্ষক আলোচনা সভা আজ ২৪ আগস্ট রোজ বুধবার বিকাল ৩:০০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু:বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) শিক্ষক সমিতির আয়োজনে সোমবার (২২ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবস ২০২২ উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধুর কৃষি দর্শন ও কৃষি বান্ধব বর্তমান সরকার’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাকৃবি শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মোহা: রেজাউল করিম-এর সঞ্চালনায় এবং শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড.মো: আব্দুস সালাম এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালযের প্রতিমন্ত্রী প্রফেসর ড. শামসুল আলম এবং প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড.লুৎফুল হাসান।
ক্যাম্পাস ডেস্ক:একদিন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়ে প্রবেশ করেছিলেন অধ্যাপক এম. জাহিদুল হক। মেধার শীর্ষে আরোহন করে হয়েছিলেন শিক্ষক। দীর্ঘ শিক্ষকতার জীবনে অসংখ্য শিক্ষার্থীকে তৈরি করেছেন জ্ঞানের এক একটি আলোকবর্তিকা হিসেবে। নিজের মেধা, শ্রম ও গবেষণা দিয়ে ঋদ্ধ করেছেন জাতিকে। দেশের প্রথম সারির ইংরেজি পত্রিকায় নিয়মিত লিখেছেন। কৃষি, সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে তার লেখা কলাম বেশ পাঠক প্রিয়।
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের অন্যতম ভয়াল হামলার ঘটনাটি ঘটে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো হয় ভয়ংকর গ্রেনেড হামলা। ওই হামলায় নিহত হন মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী আইভি রহমানসহ আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মী। আহত হন শেখ হাসিনাসহ ৩৩৮ জন দলীয় নেতাকর্মী-সমর্থক, কর্তব্যরত সাংবাদিক, পুলিশ ও নিরাপত্তাকর্মী। জননেত্রী শেখ হাসিনার বাঁ কানের শ্রবণক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেদিন আহত ঢাকার তত্কালীন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ গ্রেনেডের স্প্লিন্টারের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় পরে অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। স্প্লিন্টারবিদ্ধ ব্যক্তিরা এখনো যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন।
এস এম রায়হানুল নবী:সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( সিকৃবি) প্যারাসাইট রিসোর্স ব্যাংক বাংলাদেশ ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগ, সিকৃবির যৌথ আয়োজনে কৃমি বিষয়ক গণসচেতনতা বৃদ্ধিমূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।