তুষার কুমার সাহা:বর্তমান মাঠ ফসলসহ মৌসুমের (খরিপ-১) ফসলের আগাম পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন ও পর্যালোচনা ইত্যাদি বিষয়ের উপর চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কমিটির সভা চুয়াডাঙ্গা প্রশিক্ষণ হল রুমে বুধবার (১৮ জানুয়ারী) অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক, কৃষিবিদ বিভাস চন্দ্র সাহা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
বিশেষ প্রতিবেদক:এসিআই এনিম্যাল জেনেটিক্স থেকে কৃত্রিম প্রজননের প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছে গ্রাম বাংলার অসংখ্য বেকার যুবক। এতে করে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বগুড়ার স্থানীয় টিটু মিলনায়তনে ৩১৫ জন লাইভস্টক অ্যাসিস্ট্যান্টদের সরব উপস্থিতি সে কথাই প্রমাণ করে। এসিআই সিমেন ব্যবহার করে ভালো ফলাফল পাচ্ছেন খামারিগন এবং তাদের কারিগরী সেবাও ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হচ্ছে সংশ্লিস্ট সকলের নিকট।
বিশেষ প্রতিবেদক:আর্থ সামাজিক উন্নয়নে দেশের ডেইরি খামারি ও বেকার যুবকদের জন্য এসিআই জেনেটিক্স একটি রোল মডেল-এ পরিণত হয়েছে। "বদলে যাবে সারা দেশ দুধে মাংস বাংলাদেশ " এই স্লোগানকে সামনে নিয়ে প্রান্তিক পর্যায়ে ডেইরি খামারীদের নিকট এসিআই এনিমেল জেনেটিক্স আজ আস্থা ও বিশ্বস্থতার প্রতীক।
বিশেষ প্রতিবেদক:দেশের খামারীদের চাহিদার সিংহভাগ পূরণে অবদান রাখছে এসিআই সিমেন। হাঁটি হাঁটি পা পা করে সর্বোচ্চ গর্ভধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন এসিআই সিমেনের মাধ্যমে উৎপাদিত গরু অধিক দুধ এবং মাংস উৎপাদনে মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। খামারিদের গাভীর জাত উন্নয়নের কথা বিবেচনায় রেখে এসিআই জেনেটিক্স সর্বোচ্চ মানের সিমেন উৎপাদন করছে। খামারীদের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে তাদের প্রায় তিন হাজার কৃত্রিম প্রজনন কর্মী এসিআই থেকে প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যবহারিক শিক্ষা নিয়ে নিজ নিজ কর্ম ক্ষেত্রে আজ স্বাবলম্বী।
বাংলাদেশ লাইভস্টক সোসাইটির ৬ষ্ঠ অভিষেক অনুষ্ঠানে রাজশাহী জেলা প্রশাসক
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:আমিষের একটি বড় অংশ যোগানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে প্রাণি সম্পদের সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গরা। দেশের প্রাণিসম্পদ খাতের সকল পর্যায়ের ব্যাক্তিবগের্র মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরীর এবং উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ লাইভস্টক সোসাইটির কার্যক্রম অতুলনীয়। প্রাণিসম্পদ খাতের আজকের যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন, সরকারের যুগপোযোগি সিদ্ধান্ত এবং পারস্পরিক সহযোগিতারই ফল।দেশের উন্নয়নে প্রাণিসম্পদকে আরো শক্তিশালী করতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
বিশেষ প্রতিনিধি:রেকর্ড কিপিং এআই কর্মীদের সাফল্যের অন্যতম হাতিয়ার। মাঠ পর্যায়ে ভালো করতে গেলে এ বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। জাত উন্নয়ন নিয়ে কাজ করতে গিয়ে জাতের অবনমন করা যাবে না। রেকর্ড কিপিং না করলে কিভাবে ইনব্রিডিং হওয়ার ফলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।