বিশেষ প্রতিনিধি:খামারকে দীর্ঘমেয়াদে লাভজনক করতে চাইলে অবশ্যই বাছুরের যত্ন নেওয়ার ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। কারণ আজকের বকনা বাছুরটিই পরবর্তীতে দুধেল গাভী হবে, আর এঁড়ে বাছুরটি হবে ষাঁড়। দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে গবাদিপ্রাণির খামারিরা অত্যন্ত কষ্ট করে তাদের খামার পরিচালনা করে থাকেন। স্বচক্ষে না দেখলে যা বোধগম্য হওয়া সম্ভব হয় না। সে লক্ষে এসিআই এনিমেল হেলথ্ প্রযুক্তি, পণ্য ও সেবা দিয়ে সব সময় খামারীদের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে।
বিশেষ প্রতিনিধি:বাণিজ্যিক পর্যায়ে খামারকে লাভজনক করতে চাইলে কামার পরিচালনার প্রতিটি পদক্ষেপে প্রযুক্রি ছোঁয়া থাকতে হবে।এজন্য খামার স্থাপনের পূর্বে গভীরভাবে চিন্তা করে নেওয়া প্রয়োজন। দেশের সকল এলাকার খামারীদের সাথে নারিশ সব সময় পাশে থেকে নিরবিচ্ছন্ন সেবা দিয়ে চলেছে। “Farmers First” শ্লোগানকে বুকে ধারন করে সব সময় খামারীদের মাঝে ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
কে এস রহমান শফি, টাঙ্গাইল: ভূঞাপুর উপজেলায় হলুদ ফুলকপি চাষে আরশেদ আলী নামের এক কৃষক সফলতা পেয়েছেন। ভূঞাপুর পৌরসভার ছাব্বিশা এলাকায় প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করে সফল হয়েছেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
কাজী কামাল হোসেন, নওগাঁ:নওগাঁর আত্রাইয়ে শীতের আগমনে সুস্বাদু খেজুর রস সংগ্রহে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে গাছিরা। উপজেলার বিভিন্ন রাস্তায়, বাড়ির উঠানে, জমির আইলে ও রেললাইনের দু'পাশ দিয়ে হাজার হাজার খেজুর গাছে থেকে রস সংগ্রহ করতে গাছিরা তৎপর হয়ে উঠেছে। বিকেল হবার সাথে সাথে চলছে খেজুর গাছে রস সংগ্রহের কলস লাগানোর ধুম। আবার ভোর থেকেই এ কলসগুলো নামিয়ে রস জাল দিয়ে গুড় তৈরির ধুম।
সমীরন বিশ্বাস:মোবাইল ডা: চাষী (dr.Chashi) অ্যাপ দিয়ে ফসলের পোকামাকড় এবং রোগ নির্ণয় ও সমাধান একথা - কৃষকরা ভাবতে এবং বিশ্বাস করতেই পারতেন না ! প্রথম দিকে যখন মাঠে কৃষককে বলা হতো ফসলের পোকামাকড় এবং রোগ এর ছবি তোলার জন্য; তখন কৃষকরা বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব দিত না বা দিতে চাইতো না ! কৃষকদের ধারণা মোবাইল কিভাবে ফসলের পোকা ও রোগ নির্ণয় করবে ? এবং সমাধান দিবে ??
নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশালে চাষিদের মাঝে বিনামূল্যে মুগডালের বীজ বিতরণ করা হয়। আজ জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ কাজলাকাঠিতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট পটুয়াখালীর সরেজমিন গবেষণা বিভাগের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খান।