(Author: Khaleda Islam, Professor & Director, Institute of Nutrition and Food Science, University of Dhaka & a staunch supporter of the Right To Protein campaign)

As we celebrate World Environment Day, it is crucial to shed light on sustainable dietary choices that promote both our health and the well-being of the planet. In this regard, soy protein emerges as a remarkable solution, offering numerous benefits for individuals and the environment. With a focus on Bangladesh, a country grappling with health concerns and environmental challenges, let us explore how soy protein can serve as a win-win solution for health and sustainability.

প্রফেসর ড. খান মো: সাইফুল ইসলাম: "খাদ্য উৎপাদন করে দেশের মানুষকে খাদ্য নিরাপত্তা দেয়া সম্ভব"- কথাটি সঠিক নয়। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা, খাদ্যের পর্যাপ্ততা, মানসম্মত ও নিরাপদ খাদ্য এবং টেকসই ও পরিবেশবান্ধবতা নিশ্চিত না করে কেবল খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন করলেই দেশকে খাদ্য নিরাপত্তা সূচকে এগিয়ে নেয়া যায় না। কারন খাদ্য নিরাপত্তার এ সকল সূচক অন্যান্য বিষয় দ্বারা প্রভাবিত।

সমীরণ বিশ্বাস: কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে জাতীয় আয়ের বৃহৎ অংশ কৃষিজ উৎস থেকে আসে। প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে কৃষিতে ৭০ ভাগ মানুষ নিয়োজিত থাকার পরও প্রাক্‌-বাজেট আলোচনায় এই শ্রেণি-পেশার মানুষের তেন কোনো অংশগ্রহণ থাকে না। তৃণমূল কৃষকদের একান্তই চিন্তা এবং ভাবনা, তাদের কৃষি সংশ্লিষ্ট দৈনন্দিন সমস্যা, চাওয়া-পাওয়া এবং সুপারিশ গুলিগুলি মাথায় রেখে জাতীয় বাজেট প্রতিফলিত হবে। এমন আশা আমাদের দেশের সকল কৃষকদের। আগামী বাজেটে কৃষির সবগুলো খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বাজেট প্রণয়ন করা হলে দেশের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব হবে। মূলত জাতীয় বাজেটের সঙ্গে কৃষককের চিন্তা এবং ভাবনাকে সম্পৃক্ত করতে পারলেই সত্যিকারের একটি কৃষি বান্ধব জাতীয় বাজেট প্রতিফলিত হবে।

সমীরণ বিশ্বাস: আম এমন একটি ফল যাv অর্থনৈতিক গুরুত্ব ব্যাপক পরিধির। ভালো স্বাদ ছোট-বড় মকলের নিকট প্রিয় এ ফল ভিটামিন 'এ' ও 'সি' পুষ্টিগুণে ভরপুর। আম গাছের কাঠ বাড়ি ঘরের জানলা তৈরীর কাজে ও ধর্মীয় উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে আম উৎপাদিত হয়েছে ১২ লাখ ২২ হাজার টন। দেশে ২ লাখ ৩৫ হাজার একর জমিতে আমবাগান রয়েছে। প্রতিটি গাছে গড়ে ৭৭ কেজি করে আম উৎপাদিত হয়।

দেলোয়ার জাহিদ: বাংলাদেশে কৃষি ও সমুদ্র সাংবাদিকতা নিঃসন্দেহে একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র। কানাডার তুলনায় দেশটি তুলনামূলকভাবে ছোট এবং এর প্রেক্ষাপট ও কিছুটা ভিন্ন। বাংলাদেশে, সমুদ্র অর্থনীতি সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে অনেক মাছ ধরার জনগোষ্ঠীর বাসস্থান, এবং দেশটির অফশোর তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের সম্ভাবনা রয়েছে। যাইহোক, মহাসাগরীয় অর্থনীতিও উল্লেখযোগ্য পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে, যেমন দূষণ এবং অতিরিক্ত মাছ ধরা, যা একটি মহাসাগর-ভিত্তিক সংবাদ পত্রিকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হতে পারে। বাংলাদেশের মিডিয়া ল্যান্ডস্কেপ প্রতিযোগিতামূলক, এবং পরিবেশগত এবং সামুদ্রিক বিষয়গুলি কভার করে এমন বেশ কয়েকটি সংবাদ আউটলেট রয়েছে। অতএব, একটি কৃষি ও সমুদ্র-ভিত্তিক সংবাদ পত্রিকার সাফল্য নির্ভর করবে তার অনন্য, উচ্চ-মানের তথ্য সরবরাহ করার ক্ষমতার উপর যা হবে ভিড়ের বাজার থেকে আলাদা।

বাংলাদেশে খাদ্য প্রক্রিয়াকরনে অগ্রগতির আরো এক ধাপ টিনজাত ইলিশ বাজারগাতকরণ
দেলোয়ার জাহিদ: বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় এবং উচ্চ মূল্যের মাছ ইলিশ, এটি একটি সুস্বাদু খাবার এবং দেশের রন্ধনশৈলী একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচিত। মাছটি প্রাথমিকভাবে বঙ্গোপসাগর এবং মেঘনা নদীতে ধরা হয় এবং জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এর সর্বোচ্চ মৌসুম।