মোঃ জাহাঙ্গীর কবির:মানবমনে সদাজাগ্রত হয় পরিযায়ী পাখি মানেই তাকে শিকার করে দলবদ্ধভাবে ভোজনবিলাসে মত্ত হওয়া বা তাদের অপরুপ সৌন্দর্য উপভোগ করা। মনগড়া এই ধারণা কি আদৌ সঠিক? পরিযায়ী পাখিকে পরিব্রাজক বা যাযাবর পাখিও বলা হয়। পরিযায়ী পাখি বলতে সাধারণভাবে আমরা বুঝি, যারা শীতের সময় বহু পথ পেরিয়ে আমাদের দেশে আসে এবং কিছুদিন অবস্থান করে। বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন-২০১২ এর সংজ্ঞা অনুযায়ী পরিযায়ী প্রজাতি অর্থ ঐ সকল বন্যপ্রাণী, যাহারা এক বা একাধিক দেশের ভৌগোলিক সীমানা অতিক্রম করে বছরের একটি নিদিষ্ট সময় আসা-যাওয়া করে থাকে।
ড. মো. হেমায়েতুল ইসলাম:শনিবার, ৮ই অক্টোবর বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস ২০২২। ওয়ার্ল্ড মাইগ্রেটরি বার্ড ডে সূচনা করা হয়েছিল ২০০৬ সালে চুক্তির সেক্রেটারিয়েট অফ দ্য কনজারভেশন অফ দ্য কনজারভেশন অফ আফ্রিকান-ইউরেশিয়ান মাইগ্রেটরি ওয়াটারবার্ডস (AEWA) দ্বারা কনভেনশন অফ কনজারভেশন অফ মাইগ্রেটরি স্পিসিস অফ ওয়াইল্ড অ্যানিমালস (CMS) এর সাথে সহযোগিতায়।
Dr. Md. Gazi Golam Mortuza:07th October 2022, World Cotton Day is observed to celebrate the global importance and significance of cotton. Cotton is grown in over 75 countries and traded worldwide. It’s a poverty-alleviating crop in some of the least developed countries in the world, providing sustainable and decent employment to people across the globe. It biodegrades quickly compared with synthetic alternatives, decreasing the amount of plastics entering our waterways and helping to keep our oceans clean. It’s the only agricultural commodity that provides both fiber and food. As a crop it grows in arid climates, it thrives in places no other crop can.
এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:আগামী ৪-৭ অক্টোবর ৩ দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে মিশরের কায়রো যাচ্ছেন বাংলাদেশী ৩ বিজ্ঞানী ও গবেষক। "World Cotton Research Conference (WCRC-7)"- নামের এ সম্মেলনে বাংলাদেশ সহ তুলা উৎপাদনকারী বিভিন্ন দেশের তুলা বিজ্ঞানী ও গবেষকরা অংশ নিবেন। তাদের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের তুলার সাথে যুক্ত ব্যবসায়ী ও স্টেক হোল্ডাররা এতে অংশ নিবেন বলে জানা গেছে। সম্মেলনটির মূল আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক তুলাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান "International cotton advisory committee".
প্রফেসর ড. এ. কে. এম. জাকির হোসেনঃকুড়িগ্রাম জেলা বাংলাদেশে পিছিয়ে পড়া জনপদগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী ৭০.৮ শতাংশ দরিদ্র মানুষ নিয়ে দেশে দারিদ্র্যের শীর্ষে অবস্থান করছে কুড়িগ্রাম জেলা। এক সময়ের মঙ্গাপীড়িত এই জেলাটির 'মঙ্গা কলঙ্ক' ঘুচে গেলেও দারিদ্র এখনও কাটেনি। স্বাধীনতার পরও প্রায় প্রতি বছরই মঙ্গাপীড়িত হয়ে এক বেলা, আধবেলা খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাতে হয়েছে এই জেলার অসংখ্য মানুষকে। তবে বর্তমান সরকারের নানামুখী প্রচেষ্টা ও উদ্যোগের ফলে বিগত এক দশকে এই জেলার আর্থ সামাজিক অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তারপরও দারিদ্র্যের সঙ্গে কুড়িগ্রামবাসীর লড়াই এখনও থামেনি। নদী ভাঙ্গন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বন্যা, শিল্পায়ন, অর্থনৈতিক অঞ্চল ও উচ্চ শিক্ষার কোন বিদ্যাপীঠ গড়ে না উঠাকেই এ অঞ্চলের মানুষজন অন্যতম কারণ হিসেবে মনে করে।
আবুল বাশার মিরাজ:বর্তমানে কৃষি খাতে সাধিত হয়েছে অকল্পনীয় উন্নতি। শুধু ফসলের মাঠে নয়- সব ক্ষেত্রেই এমনকি ছাদ কৃষিতে ব্যাপক আগ্রহ ও সাফল্য অর্জন করেছে। আর এ সাফল্য এসেছে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের সুদক্ষ নের্তেত্বের কারণে। মাননীয় কৃষিমন্ত্রী একজন কৃষিবিদ, কৃষি গবেষক ও কৃষিতে উচ্চশিক্ষিত হওয়ায় এ কাজটি করা তার পক্ষে আরো সহজ হয়েছে। কৃষির কোন জায়গায় গুরুত্বআরোপ করা দরকার, সে জায়গাটিতেই তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন কারণ কৃষির এ বিষয়টি তিনি জানেন, বোঝেন।