দেলোয়ার জাহিদ: বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল গুলি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং ঘূর্ণিঝড় থেকে শুরু করে নোনা জলের অনুপ্রবেশ পর্যন্ত জলবায়ু পরিবর্তনের গভীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। এই বিষয়গুলো জরুরী তাকে স্বীকৃতি দিয়ে, কানাডিয়ান দাতব্য সংস্থা স্টেপ টু হিউম্যানিটি এসোসিয়েশন, এমন উদ্ভাবনী কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য নিবেদিত যা এশিয়া ও আফ্রিকার সম্প্রদায়ের স্থিতিস্থাপকতা এবং দারিদ্র্য হ্রাস করার লক্ষ্য রাখে। এই নিবন্ধটি স্টেপ টু হিউম্যানিটি দ্বারা গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেছে এবং বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের সুনির্দিষ্ট দুর্বলতাগুলো মোকাবেলা করার জন্য অভিনব ধারণা প্রস্তাব করেছে।
আজ ১২ ডিসেম্বর! একজন মমতাময়ী মাকে হারানোর দিন! বিয়োগান্তির দিন! বেদনা-ক্লিষ্ট-বিমূঢ় বিধুরে ভারাক্রান্ত দিন! কষ্টের মূর্ছনা-যন্ত্রণার দিন! এক অনুভূতি জানিয়ে ড. মু. তোফাজ্জল হোসেন তার মায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জানান, মায়ের গর্ভে জন্ম লাভ করেছি আমি/আপনি সকলে। তাঁর তুলনা তিনি নিজেই। তিনি এক স্বর্গীয় বিস্ময়কর প্রতিষ্ঠান। তিনি সম্মানের শীর্ষে মহান সিংহাসনে অধিষ্ঠিত। পৃথিবীর সবচেয়ে প্রিয় ও মমতামাখা শব্দ ‘মা’।
রোটারিয়ান ড. মো; হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর অ্যাটর্নি পল হ্যারিস রোটারি সংগঠনটির স্বপ্ন দেখেন। এরই ফলশ্রুতিতে তিনি বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডের পেশাদার ব্যক্তি এবং যাদের বিশ্বজুড়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দীর্ঘ ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে এমন ব্যক্তিদের নিয়ে রোটারি সংগঠনটি সৃষ্টির লক্ষে ১৯০৫ সালের ২৩ শে ফেব্রুয়ারী তার তিনজন বন্ধু-এগুস্তাভ লোহার, সিলভেস্টার শিয়েল, হিরাম ই শোরে দের নিয়ে শিকাগোর ডাউনটাউনে ডিয়ারবর্ন স্ট্রিটের ইউনিটি বিল্ডিংয়ে এক বৈঠকে মিলিত হন। এই ইউনিটি বিল্ডিংটি আজ বিশ্বে মানবতার ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে আছে। প্রথম দিকে এই সংগঠনের উদ্দেশ্য ছিল পরস্পরের সাথে কুশল বিনিময়সহ অর্থবহ আজীবন বন্ধুত্ব তৈরী করা যা পরবর্তীতে সময়ের সাথে সাথে মানবসেবায় সম্প্রসারিত হয়। প্রথমদিকে তারা সাপ্তাহিক ক্লাব মিটিংগুলো একে অপরের অফিসে চক্রাকারে করতেন, যার কারনে তারা সংগঠনটির নাম রোটারি রেখেছিলেন। কিন্তু এক বছরের মাথায় ক্লাবটি এত বড় হয়ে ওঠে যে এর জন্য একটি নিয়মিত সভাস্থলের প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
Jong-Jin Kim, Assistant Director-General and Regional Representative for Asia and the Pacific, Food and Agriculture Organization of the United Nations (FAO)
Here, in the world’s most populous region, there is a crisis slowly unfolding that involves the earth beneath our feet. The soil that has been producing the food we eat and supporting the livelihoods of hundreds of millions of farmers and others, is under threat.
কৃষিবিদ ড. এম আব্দুল মোমিন: আমাদের দেশের অধিকাংশ কৃষকই জমিতে বা মাটিতে বিভিন্ন ফসল আবাদ করে কিন্তু মাটির স্বাস্থ্য সম্পর্কে খুব বেশি সচেতন নয়। কৃষকদের মাটির স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করে তোলার জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো আজ ৫ ডিসেম্বর দেশে পালিত হচ্ছে ‘বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস ২০২৩’। এ বছরের বিশ্ব মৃত্তিকা দিবসের প্রতিপাদ্য “Soil and Water: a source of life” যার বাংলা ভাবার্থ-মাটি ও পানি:জীবনের উৎস। মাটি এবং পানির গুরুত্ব সর্বমহলে অনুধাবনের জন্য এবারের প্রতিপাদ্যটি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস উপলক্ষে মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সুষম সার ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরাই আমার এই নিবন্ধের উদ্দেশ্য।
বাকৃবি প্রতিনিধি:বৈরি আবহাওয়ায় ধান-গমের উৎপাদন কমছে অপরদিকে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন। এমতাস্থায় ধান, গম, চালের উপর নির্ভরতা কমাতে পারে কাসাভা। এটি পৃথিবীর ৩য় বৃহত্তম শর্করা জাতীয় খাদ্য এবং প্রায় ৮০ কোটি মানুষের প্রধান খাদ্য যা বাংলাদেশে শিমুল আলু হিসেবে পরিচিত। হেক্টরপ্রতি এই আলুর গড় ফলন ৩৫ থেকে ৫০ টন যেখান ধানের গড় ফলন ২ থেকে ৩ টন। পাতার ফলন হেক্টরপ্রতি প্রায় ২৫ টন। এ ফসল চাষে মাটির ক্ষয় হয় বলে মূলত বাড়ির পাশের পতিত জমি ও পড়ে থাকা উঁচু জমিতে চাষের জন্য উপযুক্ত। এটি উচ্চ তাপমাত্রা এবং কম উর্বর মাটিতেও জন্মাতে সক্ষম। তবে মানুষ ও প্রাণির জন্য এ খাবার সর্বাবস্থায় সিদ্ধ করে খেতে হবে।