বাকৃবি প্রতিনিধি:সাধারণত মাংস, দুধ উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য উন্নয়নের লক্ষ্যে গবাদি পশুর জাত উন্নয়ন করা হয়। বাংলাদেশে গাভীর কৃত্রিম প্রজননে সাধারণত উন্নত গাভীর শুক্রানু ডিম্বানুর সঙ্গে নিষিক্ত করে জাত উন্নয়ন করা হয়। কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় একটি সমস্যা হলো শুক্রাণু দিয়ে গাভীর গর্ভে শুধু একটি বাচ্চা জন্ম দেয়া সম্ভব। এ সমস্যা সমাধানে গাভীর গর্ভে একাধিক ভ্রুণ উৎপাদন এবং তা সংরক্ষণ করে একাধিক গাভীর গর্ভে প্রতিস্থাপনে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক।
ড. সৈয়দ মোঃ এহসানুর রহমান :গত ১৬ই অক্টোবর, ২০২২ এ বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত হয়েছে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল “কাউকে পশ্চাতে রেখে নয়। ভালো উৎপাদনে উত্তম পুষ্টি, সুরক্ষিত পরিবেশ এবং উন্নত জীবন”। (Leave no one behind. Better production, better nutrition, a better environment and a better life.”)। অর্থাৎ বিশ্বের খাদ্য অপচয় রোধ করার মাধ্যমে প্রতিটি মানুষ যেন তাদের খাদ্য চাহিদা মেটাতে পারে সেই লক্ষে কাজ করাই এবারের মূল উদ্দেশ্য।
সবুর খান কলিন্স:১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের অ্যাসেম্বলি হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আর এ হলের আবাসিক ছাত্র হতে পারাটা আমার কাছে গর্বের। একইসাথে ছাত্রলীগের সাথে জড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মেনে মানবিক কাজের সাথে যুক্ত থাকতে পারাটা আরো বেশি গর্বের মনে হয় আমার কাছে। ভাবতেই ভালো লাগে আমার হল থেকে ছাত্রলীগের জন্ম। আজ বাংলাদেশ তো বটেই বিশ্বের মধ্যে বৃহৎ আর সেরা সংগঠনে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আর এ সংগঠনের একজন হয়ে করোনাকালে কাজ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি।
কৃষিবিদ মোঃ আব্দুল্লাহ-হিল-কাফি:বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫, ১৭, ১৯ ধারা অনুযায়ী সরকার জনগণের অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তা বিধানে দায়বদ্ধ। খাদ্য নিরাপত্তা, নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্যের চাহিদা এবং জোগান টেকসই রাখতে বিশ্ববাসীর মনোজগতকে আলোড়িত করতে প্রতি বছর ১৬ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী সাড়ম্বরে পালিত হয় বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২২।
ড. খালিদুজ্জামান এলিন:পত্রিকার পাতা খুললেই কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম-এর দিকে তাকালেই ইদানীং ডিম নিয়ে, ডিমের দাম নিয়ে বাজারে যে অস্বস্তি সৃষ্টি হয়েছে তা প্রতিনিয়তই চোখে পড়ছে। কেউ বেশি দামে আবার কেউ ডিম না কেনার পক্ষপাতমূলক পরামর্শ দিচ্ছেন। দামের যে ঊর্ধ্বগতি তা আমাদের স্বল্পমেয়াদী পদক্ষেপের পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ যে অত্যাবশ্যকীয় হয়ে উঠেছে তা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। পরিসংখ্যান অনুযায়ি, আমাদের দেশে একজন মানুষ গড়ে বছরে প্রায় ১০৫ টি ডিম খেয়ে থাকে, যা খুব বেশি নয়। কারণ একজন মানুষ সাধারণত দিনে ২ টি ডিম খেতে পারে এবং পুষ্টি বিবেচনায় ও মানুষকে কর্মক্ষম রাখতে তা একান্ত প্রয়োজনীয়। উন্নত বিশ্বে যেমন জাপানে একজন মানুষ গড়ে বছরে প্রায় ৩১০ টি ডিম খেয়ে থাকে।
ড. ফারহানা শারমিন ও ড. মোঃ সাজেদুল করিম সরকার:প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ ডিম খেয়ে আসছে এবং গোটা বিশ্বেই ডিম সহজলভ্য। ডিমে থাকে উন্নত মানের আমিষ, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান। সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে ডিম ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ১২, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম, ফোলেট, কলিন ইত্যাদি খনিজ উপাদান দিয়ে পূর্ণ, যা একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েটের জন্য অপরিহার্য অঙ্গ।