কাজী তাহমিনা আক্তার:“আদা, ঔষধের আধা”, “এক টুকরো কাঁচা আদা হাজারো রোগ ব্যাধির মুক্তিদাতা” ইত্যাদি প্রবাদের প্রচলন শুধু নয়, শিরে সংক্রান্তি এলেই বাঙ্গালির আদা জল খেয়ে লেগে পড়ার প্রয়োজন আজও দেখা যায়। আদার গুরুত্ব নিয়ে বাঙালির প্রবাদ শুধু কথার কথা নয়, এর পেছনে রয়েছে আদার বহুমাত্রিক ভেষজ গুণাবলীর ভূমিকা।
কৃষিবিদ ড. এম. মনির উদ্দিন: কাঁঠাল মুলত ভারতীয় উপ-মহাদেশের ফল যা গ্রীস্মমন্ডলীয় দেশ বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলংকা, মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনসহ অন্যান্য গ্রীস্মমন্ডলীয় দেশে জন্মায়। সারাদেশেই কম বেশী উৎপাদন হওয়ায় কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল হিসেবে বিবেচিত।
ডা মো মুস্তাফিজুর রহমান পাপ্পু: সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মোটামুটি সপ্তাহ দুয়েক এর ছুটি পাওয়া যায়। আর ফল সেমিস্টারের পরে সেটা আরো কিছুদিন হয়ে যায়। এবারের ছুটিতে কোথাও না কোথাও যাওয়ার প্লান করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা করি। যেহেতু আমি মায়ামি থাকি, তাই এর আশে পাশে দর্শনীয় কিছু স্পট নিয়ে আলাপ হল।
Dr. F H Ansarey: In Bangladesh, the processed food and ready-made snack industry heavily relies on imported raw materials like wheat, oil, and sugar. However, street foods in Bangladesh predominantly revolve around rice-based delicacies. It reflects the deep-rooted culinary tradition and the widespread popularity of such snacks. Therefore, rice, the locally produced staple, presents a compelling opportunity for the development of innovative, healthy, and sustainable snack options. In addition to the domestic market, the export potential of rice-based snacks from Bangladesh is promising. By leveraging local spices and ingredients, rice-based snacks can showcase the rich and diverse flavors of Bangladesh. With the right branding, packaging, and market positioning, these snacks can find a place on the shelves of international supermarkets and specialty stores.
কৃষিবিদ ড. এম. মনির উদ্দিন: চীন, মার্কিন যুক্তরাস্ট্র, ভারত, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশ, রাশিয়া এবং ব্রাজিল একত্রে ২০২২ সালে বিশ্বের বৃহত্তম গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণকারী। এই দেশগুলোর সম্মিলিত জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫০.১ শতাংশ, বৈশ্বিক দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৬১.২ শতাংশ, বৈশ্বিক জীবাস্ম জালানী খরচের ৬৩.৪ শতাংশ এবং বৈশ্বিক গ্রীণ হাউজ গ্যাস নির্গমনের ৬১.৬ শতাংশ করে থাকে। বিশ্বের ১৫২টি দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশ মিলে প্রতিবছর কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করে মাত্র ১৭.৭ শতাংশ যা দেশপ্রতি গড়ে ০.১১ শতাংশ। অথচ এই দরিদ্র দেশগুলোকেই আজকে লড়তে হচ্ছে জলবায়ুগত পরিবর্তনের রোষানলে পড়ে যার মধ্যে বাংলাদেশ মারাত্বক ঝুকির মধ্যে থাকা ৬ষ্ঠ দেশ।
সমীরণ বিশ্বাস: বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এদেশের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি পেছনে কৃষির অবদান অনেক। আমাদের মুখে অন্ন তুলে দিতে দিন-রাত এক করে পরিশ্রম করেন কৃষকরা। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফসল ফলান। এক একটা সবজি বা ফসল তাঁদের কাছে নিজের সন্তানের মতো। তাঁদের জন্যই আমরা ভালো–মন্দ খেতে পারি। কিন্তু আমাদের অন্নের জোগাড় করতে গিয়ে অনেক সময়ে তাঁদেরই দু’মুঠো ভাত জোটে না। তবুও নিজের কাজ চালিয়ে যান তাঁরা। সেই কৃষকদের আজ ধন্যবাদ জানানোর একটি দিবস উদযাপন করা দেশের সামগ্রিক দায়বদ্ধতার মধ্যে পড়ে।