ইসলামিক ডেস্ক:এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: অপবাদ কুরআনে বর্ণিত এক জঘন্য অপরাধের নাম। অপবাদ সাধারণ মিথ্যার থেকেও জঘন্য। এতে বান্দার অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়। সমাজব্যবস্থা ধ্বংস হয়। অরাজকতার সৃষ্টি হয়। মানুষ পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা হারায়। সম্পর্ক ছিন্ন হয়।
ইসলামিক ডেস্ক: ইসলাম সব সময় ভ্রাতৃত্বের শিক্ষা দেয়। অসহায় অসচ্ছল মানুষের সেবায় এগিয়ে আসা ইসলামে অন্যতম ইবাদত। আল্লাহ যাকে অর্থ-সম্পদ দিয়েছেন তিনি সে সম্পদ থেকে অভাবী মানুষকে সাহায্য করলে তাতে আল্লাহতায়ালা খুশি হন।
ইসলামিক ডেস্ক:ইসলাম সার্বজনীন কল্যাণময়ী ধর্ম। যা সকল ধর্মের মানুষের জান মাল সম্মান-মর্যাদা রক্ষা করে ও অধিকার নিশ্চিত করেছে। নিশ্চয় ইসলামই আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত ধর্ম। আর যে ব্যক্তি ইসলাম ব্যতীত অন্য কোনো ধর্ম (জীবন বিধান, অনুশাসন) গ্রহণ করে তা আল্লাহর নিকট কখনও গ্রহণ যোগ্য হবে না।
ইসলামিক ডেস্ক: সৃষ্টির শুরু থেকেই শয়তান মানুষকে নানাভাবে কুমন্ত্রণা দিয়ে আসছে। শয়তান হজরত আদম (আ.)-কে সিজদা করার অস্বীকারের মধ্য দিয়ে শত্রুতা শুরু করেছ; এখনো সে শত্রুতার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। শয়তানের কুমন্ত্রণা ভয়ঙ্কর একটি বিষয়। শয়তানের কুমন্ত্রণায় মানুষের ঈমান দূর্বল হয়ে যায়। শুধু তাই নয় অনেক সময় মুমিনের জীবনকে বিপন্ন করে তুলে শয়তানের কুমন্ত্রণা। দুনিয়াতে একজন মুমিন অবশিষ্ট থাকা অবস্থায় শয়তানের এ কাজ অবশিষ্ট থাকবে।
ইসলামিক ডেস্ক: ঈমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো সালাত। আমরা অনেকেই সালাত পড়ি কিন্তু অমনোযোগীতা, অলসতা ও গাফিলতির সাথে সালাত আদায় করলে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পড়ার পরও নানান অপরাধে লিপ্ত হই। কথা বা কাজে মানুষকে কষ্ট দিই। পরের হক আত্মসাৎ করি। মোট কথা, সালাত আমাদের কোনো ধরনের পাপ থেকে বিরত রাখে না। অথচ আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘নিশ্চয়ই সালাত অশ্লীলতা ও মন্দকাজে বাধা প্রদান করে।’ (সূরা আন কাবুত-৪৫)
ইসলামিক ডেস্ক: সামাজিক, পারিবারিক তথা জীবনযাপনে মানুষকে বিভিন্ন মানুষের সাথে চলাফেরা করতে হয়। এভাবে চলতে চলতে গড়ে ওঠে পেশা, বন্ধুত্ব, ভালোবাসা সহ নানা সম্পর্ক। কারো সাথে হয় ক্ষণিকের সাক্ষাৎ কারো সাথে হয়তো চিরজীবন। এরপর কালক্রমে আবার বিচ্ছেদ ঘটে। তবে ক্ষণিক হোক আর চিরজীবনের জন্যই হোক মানুষের মনে গেঁথে থাকে প্রাপ্ত আচরণ এবং তার স্মৃতি। সেজন্যই সদা ভালো আচরণ করা প্রয়োজন।