ইসলামিক ডেস্ক:ভালো ও কল্যাণকর কাজে সহযোগিতা করা নিঃসন্দেহে একটি মহৎ সওয়াবের কাজ। এর জন্য আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই পুরস্কৃত করবেন। ভালো এবং কল্যাণকর কাজে একে অপরকে সহযোগিতা করার প্রতি নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘তোমরা সৎকাজ ও তাকওয়ার ক্ষেত্রে একে অন্যকে সহযোগিতা করবে। গোনাহ ও সীমালঙ্ঘনের কাজে একে অন্যকে সহযোগিতা করবে না।’ (সূরা মায়িদাহ-২)

ইসলামিক ডেস্ক:মানুষ সামাজিক ও মানবিক প্রয়োজনে বিপদে একে অপরের সাহায্যে এগিয়ে আসে। কেবলমাত্র অর্থকরী এবং বৈষয়িক বিষয় দিয়ে সাহায্য করলেই চলে না। মানুষকে এমন ভাবে সাহায্য করতে হয় যদি যেন তার কাজে লাগে।অন্যদের সাহায্য করার জন্য সর্বশক্তিমান আপনাকে যা কিছু দিয়েছেন তা যতটা সম্ভব ব্যবহার করুন। এটি জিনিসপত্র হতে হবে এমন নয়। এটি সময়, শক্তি, অনুপ্রেরণার শব্দ, শোনার কান, সাহায্যকারী হাত হতে পারে, যা কারো দিনকে উজ্জ্বল করার দিকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে।

ইসলামিক ডেস্ক: মা-বাবা সর্বদাই সন্তানের মঙ্গল কামনা করেন। শৈশব থেকে শুরু করে কতই না আদর যত দিয়ে তারা আমাদের লালন পালন করেন। তাই তাদের প্রতি ভালো আচরণ করার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। মহান আল্লাহ বার্ধক্যে বাবা-মায়ের সাথে সব সময় ভালো আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন।

ইসলামিক ডেস্ক:সত্য সবসময় সুন্দর; সত্যের পরিধি ব্যাপক এর মধ্যে রয়েছে অনেক গুণ। সত্য মানুষকে অনেক কিছু নিয়মনীতি শেখায় যার কারণে সমাজ জীবন এবং পরিবার সব জায়গায় শান্তি বিরাজ করে। এজন্য সত্য জানা আবশ্যক।  সত্যই মানুষকে সুপথের পথিক করে। মানুষ কখনো সত্য থেকে বিমুখ হতে পারে না।

ইসলামিক ডেস্ক:মানুষ কখনো কখনো আল্লাহর নির্দেশিত পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে নানা রকম পাপাচারে নিমজ্জিত হয়। এর ফলে অনেক সময় সাময়িকভাবে সুখের অনুভূতি পেলেও পাপের বোঝা তাকে বারবার পীড়া দেয়। এর পলে একরকম মানসিক অস্বস্তি বোধ করে। একসময় সে অনুতপ্ত হতে চায়। আর এই অনুতপ্ত হওয়ার তাগিদ থেকেই সে তওবা করে আল্লাহর কাছে ফিরে আসতে চায়।

ইসলামিক ডেস্ক:দুনিয়া হচ্ছে একটি সরাই খানার মত। এই দুনিয়াবী জীবনে মানুষ আসবে যাবে দৈনন্দিন জীবনে যাপন করবে আর এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয় মানুষকে। কোন একটি জিনিস আবিষ্কার করতে গেলে যেমন একটি পরীক্ষাগারে প্রয়োজন হয়, গবেষণার দরকার হয় । ঠিক তেমনি দুনিয়ার জীবনে মানুষকে নানারূপ পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়।