বাকৃবি প্রতিনিধি: প্রতি বছর শীতকালে বাংলাদেশে বিভিন্ন জাতের টমেটো চাষ করা হলেও সব জাত সমান মানসম্পন্ন নয়। তবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গবেষকরা সম্প্রতি ‘বাউ বিফস্টেক টমেটো-১’ নামে নতুন একটি উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছেন। এই টমেটো শুধু আকৃতিতে বড় নয়, স্বাদেও পুষ্টিগুণে অনন্য।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকমঃ গবাদি পশুর খামারের সাফল্য নির্ভর করে প্রাণীর সঠিক যত্ন ও ব্যবস্থাপনার উপর। বিশেষ করে বাছুরের জন্মপরবর্তী সময়ে নিবিড় পরিচর্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত বিদেশি ক্রসব্রিড বা উচ্চ উৎপাদনশীল জাতের বাছুরের ক্ষেত্রে। সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে বাছুরকে রোগমুক্ত ও স্বাস্থ্যবান করে গড়ে তুলতে পারলে ভবিষ্যতে দুধ ও মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে, যা খামারির আর্থিক সফলতা নিশ্চিত করবে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদনশীলতা বাড়াতে উন্নত জাতের ব্যবহার অপরিহার্য। গম বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য, তবে কৃষকরা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় জাতের সীমিত উৎপাদনশীলতার কারণে প্রত্যাশিত লাভ পাননি। এ পরিস্থিতিতে, দেশে বেসরকারি ক্ষাতে এসিআই নিজস্ব গবেষণা থেকে উদ্ভাবিত গমের জাত : এসিআই গম ১ ও ২ দেশের গম চাষে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। গম উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য ফরিদপুর, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, দিনাজপুর, নাটোর, নওগাঁ, বগুড়া এবং ঠাকুরগাঁও জেলায় জাত দুটি উচ্চ ফলন ও পুষ্টিগুণে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: গবাদিপশুর খাদ্য ব্যবস্থাপনায় গুণগতমান নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গরুর মোটাতাজাকরণ ও দুধ উৎপাদনকারী খামারিদের জন্য এসিআই সাইলেজ হতে পারে একটি আদর্শ সমাধান।

সমীরণ বিশ্বাস|ইটভাটার বিস্তার বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। কৃষিজমি ধ্বংস, ফসলের উৎপাদন কমে যাওয়া, বায়ু ও জলদূষণসহ নানা কারণে কৃষকের জীবন ও জীবিকা বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। সে সমস্ত সমস্যা এবং প্রতিকার  নিম্নে তুলে ধরা হলো ;

এগ্রিলাইফ ডেস্ক: পেঁয়াজ চাষে লোকসানে কৃষকের আত্মহত্যা; যথাযথ তদন্তপূর্বক ব্যবস্থাগ্রহণ এবং অবিলম্বে কৃষিপণ্য কমিশন গঠন, কৃষিপণ্যের নূন্যতম মূল্য ঘোষণা, সরকারিভাবে সরসরি কৃষককের কাছ থেকে ফসল ক্রয় করা, কৃষি জোনভিত্তিক কমিউনিটি হিমাগার তৈরি করতে হবেঃ খানি বাংলাদেশ।

বাকৃবি প্রতিনিধি-ঃ গবাদিপশুর কৃমি সংক্রমণ একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এটি গরুর স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে, যা একজন খামারির অর্থনৈতিক ক্ষতির অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। গবাদিপশুর যেসব রোগ হয়, তার অধিকাংশই কৃমিজনিত রোগ। কৃমির সংক্রমণের ফলে গরুর ওজন কমে যায়, দুধ উৎপাদন হ্রাস পায় এবং দীর্ঘমেয়াদে এটি গরুর মৃত্যুর কারণও হতে পারে। এসব বিষয়ে খামারিদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক এবং প্রাণীবিশেষজ্ঞ ড. মো. সহিদুজ্জামান।