ইসলামিক ডেস্ক: ইসলাম ধর্মে ন্যায়বিচার ও সততা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গুণ হিসেবে বিবেচিত। বাণিজ্য ও দৈনন্দিন লেনদেনেও ইসলামের এই নীতিমালা কঠোরভাবে প্রযোজ্য। অথচ আজকাল বাজারে ও ব্যবসা-বাণিজ্যে অনেকেই মাপে ও ওজনে কম দেওয়ার প্রবণতায় লিপ্ত, যা ইসলামী শিক্ষার সম্পূর্ণ পরিপন্থী।

ইসলামিক ডেস্ক: বর্তমান সময়ের সামাজিক অস্থিরতা, পারিবারিক টানাপোড়েন ও বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও ইসলামের একটি অমোঘ শিক্ষা হয়ে দাঁড়িয়েছে "সবর" বা ধৈর্য এবং "হিলম" বা সহনশীলতা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩)।

ইসলামিক ডেস্ক: বর্তমান সময়ে সমাজে পারিবারিক, সামাজিক এমনকি রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও নানা ধরনের দ্বন্দ্ব-কলহ, হিংসা-বিদ্বেষ ও অসহিষ্ণুতার ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অথচ ইসলাম এমন এক জীবনব্যবস্থা যা কেবল মুসলমানদের নয়, বরং সমগ্র মানবজাতির কল্যাণের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। ইসলামের মূল শিক্ষা হলো শান্তি, সহমর্মিতা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ।

ইসলামিক ডেস্ক: ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যেখানে মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক, সহানুভূতি ও দায়িত্ববোধের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তারই একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো অসুস্থদের খোঁজখবর নেওয়া বা রোগী দেখতে যাওয়া। বর্তমান সমাজে প্রযুক্তির সহজলভ্যতার কারণে আমাদের মাঝে ব্যক্তিগত যোগাযোগ কমে যাচ্ছে, মানুষ ধীরে ধীরে একে অপরের খোঁজ রাখা ভুলে যাচ্ছে। অথচ ইসলামে রোগী দেখতে যাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা মানুষকে আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে এগিয়ে নেয়।

ইসলামিক ডেস্ক: ইসলামে ধৈর্য (সবর) ও ঈমান (বিশ্বাস) জীবনের দুইটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ হিসেবে বিবেচিত। কুরআন ও হাদীসে বহুবার এ দুটি গুণের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃদস্পন্দন। নামাজ আদায়ের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা, নৈতিক শিক্ষা এবং মানবিক মূল্যবোধ বিকাশে মসজিদের অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ধর্ম উপদেষ্টা ড.আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, এতিম শিশুদের শুধু ভরণ-পোষণ দেওয়াই যথেষ্ট নয়, বরং তাদের স্বাবলম্বী করে তোলা প্রয়োজন। তাদের এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন তারা নিজেরাই তাদের ভবিষ্যৎ গড়তে পারে, সমাজের সম্পদ হয়ে উঠে। আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার মধ্যেই নিহিত এতিম লালন-পালনের স্বার্থকতা।