
ড. এম. আব্দুল মোমিন:দিন আসে দিন যায়, মাস গিয়ে বছর পুরায় কিন্তু ঐতিহ্য সেতো চির অম্লান-অপুরাণ। অর্থাৎ ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সংস্কৃতি কখনো পুরনো হয় না। বাঙালি গেরস্থ পরিবারে কৃষ্টির অন্যতম অনুসঙ্গ হলো নবান্ন উৎসব। কিন্তু কালের বিবর্তনে আমরা ভুলতে বসেছি আমাদের প্রাণের উৎসব কে। নবান্ন ঋতুকেন্দ্রিক উৎসব। ‘নবান্ন’ শব্দের অর্থ ‘নতুন অন্ন’। হেমন্তে নতুন ফসল ঘরে তোলার সময় এ উৎসব পালন করা হয়। অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম দিন এই উৎসব পালিত হয়। অগ্র অর্থ ‘প্রথম’ আর ‘হায়ণ’ অর্থ ‘মাস’। এ থেকে সহজেই ধারণা করা হয়, একসময় অগ্রহায়ণই ছিল বাংলা বছর গণনার প্রথম মাস। যা হোক, হাজার বছরের পুরোনো এই উৎসব সবচেয়ে অসাম্প্রদায়িক, সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী এবং সবচেয়ে প্রাচীনতম মাটির সঙ্গে চিরবন্ধনযুক্ত। পহেলা অগ্রহায়ণ মানেই ছিল গেরস্থ বাড়িতে উৎসবের আমেজ। নতুন ধানের গন্ধে ম ম উঠান বাড়ি।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমে পারস্পরিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে ইন্দোনেশিয়ার প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব গাদজাহ মাদা’র (Universitas Gadjah Mada) (ইউজিএম) সাথে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

Dr. Md. Abdus Salam: Rice is more than just a staple in Bangladesh, it is the backbone of food security, cultural tradition, and rural livelihoods. The Bengal delta, one of the world’s most fertile landscapes, has sustained rice farming for over 2,000 years. From the days when early settlers cultivated rain-fed landraces adapted to local ecology, to today’s high-yielding modern varieties (HYVs), the country’s rice sector has evolved through centuries of innovation, necessity and resilience. Yet, the heavy reliance on irrigated Boro rice now poses new environmental and sustainability challenges, pushing policymakers and scientists to rethink the future of rice cultivation.

সমীরণ বিশ্বাস:খাবার শুধু পেট ভরানোর উপকরণ নয়, এটি হতে পারে রোগ প্রতিরোধের ঢাল, আরোগ্যের পথ এবং দীর্ঘজীবনের চাবিকাঠি। আধুনিক পুষ্টিবিজ্ঞান ও চিকিৎসা গবেষণা বারবার প্রমাণ করেছে যে সঠিক খাদ্যাভ্যাসই অনেক রোগের প্রতিষেধক ও প্রতিকার হতে পারে। “খাবার যখন ওষুধ” কথাটি কেবল প্রবাদ নয়, এটি আধুনিক বিজ্ঞানের স্বীকৃত ধারণা। মানবদেহের সুস্থতা ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকাংশে নির্ভর করে সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্যের ওপর। খাবারের বিভিন্ন উপাদান, যেমন ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের কোষ মেরামত, রোগ প্রতিরোধ ও বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উদাহরণস্বরূপ, ভিটামিন–সি ও ই শরীরকে অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে; ওমেগা–৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়; আর আঁশযুক্ত খাদ্য হজম প্রক্রিয়া ও রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখে। আধুনিক “নিউট্রিশনাল সায়েন্স” প্রমাণ করেছে, অনেক দীর্ঘমেয়াদি রোগ যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা ও ক্যান্সারের প্রাথমিক প্রতিরোধ খাদ্যের মাধ্যমেই সম্ভব। চিকিৎসা বিজ্ঞান এখন “ফাংশনাল ফুড” বা “মেডিসিনাল ফুড”-এর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে, যা শুধু শক্তি জোগায় না, বরং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। প্রাচীন গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিসও বলেছিলেন, “Let food be thy medicine.” অর্থাৎ, সঠিক খাবারই হতে পারে শ্রেষ্ঠ ওষুধ। তাই বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে, সুষম ও সচেতন খাদ্যাভ্যাসই দীর্ঘস্থায়ী সুস্থতার মূল ভিত্তি।

কৃষিবিদ ডাঃ শাহাদাত হোসেন পারভেজ: শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম বাংলাদেশের এক ক্ষণজন্মা মহান ব্যক্তিত্ব। জাতির অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান জিয়াউর রহমান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় জাতির চরম সঙ্কটময় মুহূর্তে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে তার রাজনৈতিক দৃশ্যপটে আগমন। এরপর রণাঙ্গনে যুদ্ধ পরিচালনা ও যুদ্ধ প্রশাসনের নীতিনির্ধারণে অসামান্য অবদান রেখে আপামর জনমানসে স্থান করে নেন এক মহানায়কের আসনে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি)-এর “কেন্দ্রীয় গবেষণা পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন কর্মশালা-২০২৫” এর উদ্বোধন ও বিজ্ঞানীদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠান আজ বুধবার ৫ নভেম্বর ইনস্টিটিউটের কাজী বদরুদ্দোজা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।