কৃষিবিদ ড. মো. রওশন জামাল (জুয়েল): ফসলের ক্ষেত, কৃষি, কৃষক জীবন-সভ্যতার এক অপরিহার্য অনুসঙ্গ হওয়া সত্ত্বেও সুশিল সমাজে কৃষি এখনও একটা অবহেলিত পেশা। পেটে-ভাতের সেকেলে কৃষিতে প্রযুক্তির ছোঁয়া দিতে ১৯৬১ সালের ১৮ আগষ্ট প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। তৎকালীন গভর্ণর মোনায়েম খাঁ ময়মনসিংঘের মানুষ হওয়ায় দেশের একমাত্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়টি ময়মনসিংহ শহরের অদুরে এক বিজন প্রান্তরে গড়ে ওঠে।

ড. মুহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন: গবেষক হিসেবে বিজ্ঞানীদের সর্বোচ্চ পদ "মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা" পদটি ১ নং গ্রেডে দেখতে চাই। পিএইচডিধারী বিজ্ঞানীদের ক্ষেত্রে মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদটি ৩নং গ্রেডেই শেষ কেন?? কেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের মত মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদটি ৩নং গ্রেড হতে ১নং গ্রেডে উন্নীত হয় না?? এটি আজ বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে! এই প্রশ্ন মেধাবীদের বলয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় সম্মানিত উপদেষ্টা মহোদয়দের কাছে। বিজ্ঞানীরা সরব কন্ঠে আওয়াজ তুলছেন “বৈষম্যের সমাধান চাই” এবং “দেশের জন্য উর্বর চেতনায়, উৎকর্ষতায় কাজ করতে চাই”।

এম মনির উদ্দিন, পিএইচডি: দেশের কৃষি উৎপাদন ইতিমধ্যে জলবায়ু সম্পর্কিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিশেষ করে বন্যা, খরা, ঘুর্নিঝড়, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, তাপপ্রবাহ, শৈত্যপ্রবাহ, শিলাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, বজ্রপাত ইত্যাদির প্রভাবে ব্যাহত হচ্ছে সেইসাথে ঝুঁকির মধ্য দিয়ে চলছে। বিগত দশকগুলোর তুলনায় জলবায়ুর পরিবর্তন এবং এর প্রভাবে কৃষির ফলন কমে গেছে। দেশের খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধির পেছনে যে সকল চ্যালেঞ্জ রয়েছে তার মধ্যে ১) জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত কারনে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় খাদ্যশস্যের উৎপাদন কমে যাওয়া ২) ধান চাষের আওতায় আবাদি জমির পরিমান কমে যাওয়া ৩) সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়া ৪) অর্থনীতিতে বিরাজমান উচ্চ-আয়ের বৈষম্য অন্যতম।

আবুল বাশার মিরাজ: শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। এমন পরিস্থিতিতে রাজধানীসহ সারাদেশের বিভিন্ন মোড়ে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন এদেশের শিক্ষার্থীরা। তাদের সাথে সাধারণ মানুষও এগিয়ে এসেছে। এই ঘটনাটি দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ঘটে যাওয়া পরিবর্তনগুলোর পাশাপাশি, সামাজিক ও সামষ্টিক দায়িত্ববোধকেই প্রকাশ করে।

Dr. Jagot Chand Malaker: Farmers of Bangladesh generally practice subsistence farming (now a day’s transforming commercial farming and mechanization) where they need to produce a continuous, reliable and balanced supply of nutritious foods, as well as cash for basic needs and recurrent farm expenditure. Therefore, there is a need to develop suitable integrated farm management systems for such farmers since single crop production enterprises are subject to a high degree of risk and uncertainty because of seasonal, irregular and uncertain income and employment to the farmers. Integrated Farm Management (IFM) can eradicate all these constraints by not only solving most of the existing economic and even ecological problems, but also provide other household needs like fuel, fertilizer and nutritious food, besides increasing productivity of the farm manifold. It will ensure food security through ensuring availability of food, access to food and equal distribution of nutritious food to all members of the family.

ড. মো. সিদ্দিকুর রহমান: আমরা অনেকেই গৃহে পশুপাখি লালন-পালন করে থাকি। কিন্ত পশুপাখির রোগবালাই রোধে অনেকটাই উদাসীন। পশুপাখির সুষ্ঠু স্বাস্থ্য ও সুস্থতা নিশ্চিত করা একটি সফল পশুপাখি পালনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। রোগ-বালাই রোধে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে পশুপাখির জীবনযাত্রার মান উন্নত করা এবং উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায়। আবার সঠিকসময়ে গৃহপালিত পশুর রোগ বালাই রোধে সঠিক পদক্ষেপ না নিলে সে রোগগুলো ছড়িয়ে যেতে পারে মানুষের মধ্যে। আর এ কারণে, পশুপাখির রোগ বালাই রোধের বিষয়ে থাকতে হবে খুবই সতর্ক। সঠিকভাবে পশুপাখির রোগ-বালাই রোধে কার্যকর ১০ টি পদক্ষেপ তুলে ধরছি, যা অবশ্যই পালনীয়।