বাকৃবি প্রতিনিধি: গবেষকদের গবেষণাপত্র মানসম্মত জার্নালে প্রকাশনার ওপর ভিত্তি করে প্রতি বছর র‍্যাংকিং প্রকাশ করে থাকে স্কোপাস ইনডেক্স জার্নাল। এবছর জানুয়ারিতে প্রকাশিত র‍্যাংকিংয়ে বাকৃবির সেরা গবেষক হিসেবে দশজন গবেষকের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। ২০২৪ সালে মানসম্মত জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্রের সংখ্যার ভিত্তিতে তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাকৃবির নয়জন শিক্ষক ও একজন সাবেক শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিষয়টি জানিয়েছেন মাইক্রোবায়োলজি ও হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. গোলজার হোসেন।

বাকৃ‌বি প্রতি‌নি‌ধি: দেশের আর্থ-সামাজিক ও কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য গবেষণায় শীর্ষ সপ্তম অবস্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)। ২০২৪ সা‌লে ৫৮৮টি গবেষণা প্রকাশনার ভিত্তিতে স্কোপাস ডেটাবেজে এ তথ্য উঠে এসেছে।

রোটারিয়ান ড মো হেমায়েতুল ইসলাম আরিফঃ
ড. মুহাম্মদ ইউনুসের তিনটি জিরো থিউরি

  • জিরো দারিদ্র্য (Zero Poverty)
  • জিরো বেকারত্ব (Zero Unemployment)
  • জিরো কার্বন নিঃসরণ (Zero Carbon Emission)

"বি.এল.এস-এর পতাকা তলে আসবে সবাই দলে দলে, থাকবে না কেউ বেকার।"
রোটারিয়ান ড মো হেমায়েতুল ইসলাম আরিফঃ
সাধারন আলোচনা
বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় ৭৫ শতাংশ মানুষ গ্রামে বসবাস করে এবং তাদের জীবিকা মূলত কৃষির উপর নির্ভরশীল। প্রাণিসম্পদ খাত কৃষির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা দেশের অর্থনীতি, পুষ্টি চাহিদা এবং কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রাখছে। মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) কৃষিখাতের অবদান ১৫.৩৩% এবং দেশের ৪৮.১% মানুষের কর্মসংস্থান এই খাতের মাধ্যমে হয়।

বাকৃবি প্রতিনিধি: যদিও শুরুতে বিটি বেগুন নিয়ে অনেক বিতর্ক ছিল তবে বর্তমানে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটি খুবই সম্ভবনাময় ফসল। এটি প্রাকৃতিক কীটনাশক হিসেবেও কাজ করায় কীটনাশক ব্যবহার কমার পাশাপাশি এই বেগুন কৃষকের অতিরিক্তি খরচও কমাবে। ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা মূলত লার্ভা অবস্থায় বেগুনের ক্ষতি করে থাকে। তাছাড়া বিটি বেগুন ফলনে কীটনাশকের অযাচিত ব্যবহার কমবে। বিটি বেগুন, জেনেটিক্যালি মডিফায়েড ফসল ও এর পরিচর্যা নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের অধ্যাপক শরীফ-আল-রাফি।

রোটারিয়ান ড. মো; হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ
ইংরেজি বর্ষবরণ আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির অংশ নয়; এটি মূলত পশ্চিমা সংস্কৃতির একটি অনুষঙ্গ। সময়ের পরিক্রমায় এই উৎসব আমাদের সমাজেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে আতশবাজি, পটকা, ও নানান আলোকসজ্জার মাধ্যমে আমরা আমাদের আনন্দ ও উদ্দীপনা প্রকাশ করে থাকি। রাতের আকাশ রঙিন আতশবাজির ঝলকানিতে ঝলমল করে ওঠে, শহরজুড়ে তৈরি হয় উৎসবের এক আনন্দঘন পরিবেশ। কিন্তু এই উল্লাসের পেছনে যে অদৃশ্য বিপদ লুকিয়ে রয়েছে, তা অনেকের কাছেই অজানা। আতশবাজির তীব্র শব্দ, বিষাক্ত ধোঁয়া এবং রাসায়নিক পদার্থ আমাদের পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করে। বাংলা সংস্কৃতির ঐতিহ্য এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য বর্ষবরণের এই উদযাপনে দেশীয় রীতিনীতি ও পরিবেশবান্ধব উপায় অবলম্বন করা অত্যন্ত জরুরি।