রাজধানী প্রতিনিধি: "ফ্রেশ ফিড" দীর্ঘদিন যাবত পোল্ট্রি, ক্যাটেল এবং ফিশ ফিড বাজারজাত করে আসছে। দেশে গরু মোটাতাজাকরণ খামারীদের কথা বিবেচনায় কোম্পানিটি তাদের জন্য "বিফ মাস্টার" ব্র্যান্ডে একটি ফিড বাজারজাত করছে। এটি ইতিমধ্যেই খামারি ও পরিবেশকদের মাঝে ব্যাপক আস্থা অর্জন করতে পেরেছে।

রাজধানী প্রতিনিধি: "ফ্রেশ ফিড" ব্যবহারে সমৃদ্ধি আসুক খামারে", এই স্লোগান নিয়ে দৃপ্ত পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে "ফ্রেশ ফিড"। ফ্রেশ হল মানুষের জন্য একটি আস্থার জায়গা। আজ ফ্রেশ একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ টি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ফ্রেশ-এর পণ্য পুরো বাংলাদেশ ছড়িয়ে রয়েছে। আমরা চাই আমাদের অন্য প্রোডাক্টের মত ফ্রেশ ফিড দেশের প্রতিটি প্রান্তে "ফ্রেশ ফিড"-কে ছড়িয়ে দিতে কাজ করছি।

নাহিদ বিন রফিক: বরিশালে ডালের রেসিপি প্রদর্শনী ও মেলা অনুষ্ঠিত। আজ শহরতলীর রহমতপুর আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে বৃহত্তর বরিশাল ও ফরিদপুর অঞ্চলে ডাল ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের উদ্যোগে এ উপলক্ষে এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: বাংলাদেশের মানুষ প্রতি মাসে প্রায় ৯৪ লক্ষ মেট্রিক টন মাংস খায়। এর মধ্যে ৬৭ শতাংশ আসে মুরগি থেকে, বিশেষ করে ব্রয়লার মুরগি থেকে। এ মুরগির রোগ বালাই প্রতিরোধে সম্পূর্ণ অর্গানিক প্রক্রিয়ায় তৈরি মেডিসিন নিয়ে এসেছে, Orgavet Medicine Limited. Orgavet Medicine ব্যবহার করলে মুরগির কোন এন্টিবায়োটিক এর প্রয়োজন পড়ে না।

সমীরণ বিশ্বাস: সুপ্রিয় কৃষিজীবী ভাইবোন, গ্রীষ্মের তাপদাহে মানুষ, প্রকৃতি অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে ঠিক সে সময় নববর্ষার শীতল স্পর্শে ধরণীকে শান্ত, শীতল ও শুদ্ধ করতে বর্ষা আসে আমাদের মাঝে। খাল-বিল, নদী-নালা, পুকুর, ডোবা ভরে ওঠে নতুন জোয়ারে। গাছপালা ধুয়ে মুছে সবুজ প্রকৃতি মন ভালো করে দেয় প্রতিটি বাঙালির। সাথে আমাদের কৃষি কাজে নিয়ে আসে ব্যাপক কঠিন ব্যস্ততা।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ইলান্ক ফার্মা'র সৌজন্যে "বিশ্ব ডিম দিবস'২০২৪" উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। রচনা প্রতিযোগিতায় দুটি বিভাগ নির্ধারন করা হয়েছে যেখানে ক-বিভাগ-এর বিষয়ঃ "বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ডিমের ভূমিকা"। অপরদিকে খ-বিভাগ এর বিষয়ঃ "সুস্থ্য ও মেধাবী জাতি গঠনে ডিমের ভূমিকা"।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: বিভিন্ন তথ্যমতে মোটামুটি ৮০ ভাগ বাংলাদেশী এখনো গ্রামেই থাকেন। যাদের প্রায় সবাই দেশী মুরগী লালনপালন করেন। প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে দিন দিন আমরা এতো বেশী পরিমাণে ব্রয়লার মাংস নির্ভর হয়ে যাচ্ছি কেন? উত্তরটা হচ্ছে, দেশী মুরগীর মৃত্যুর হার অনেক বেশী। খেয়াল করলে দেখবেন, গ্রামের মহিলারা সারা বছরই মুরগীর মাধ্যমে ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটিয়ে থাকেন। কিন্তু ২০-৩০ দিন যেতে না যেতেই, বাচ্চাগুলো ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে মারা যায়, চুনা পায়খানায় মারা যায়, মাথা ঘুরে ঘুরে মারা যায়। একটু বড়ো হলে, চোখের চারপাশে গুটি গুটি কি জানি উঠে মারা যায়।