রাজধানী প্রতিনিধি: স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা যায়। তথ্য অধিকারের ব্যাপারে নাগরিকরা যাতে উপযুক্ত সেবা পেতে পারেন। প্রতিটি কাজে স্বচ্ছতা বজায় রেখে কাজ করলে কাজের মান যেমন বৃদ্ধি পায় তেমনি প্রতিষ্ঠানের সুনাম বৃদ্ধি পায়।ফলে সমষ্টিগতভাবে সমাজে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আসে।
গতকাল বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় রাজধানীর খামারবাড়ি তুলা উন্নয়ন বোর্ডের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব কথা বলেন কৃষি সেক্টরে সরকারী-বেসরকারী বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টেকহোল্ডাররা।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের আয়োজনে সুশাসন ও সংস্কারমূলক (জাতীয় শুদ্ধাচার, সিটিজেন চার্টার, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা ও তথ্য অধিকার) কর্মপরিকল্পনা, ২০২৪-২৫ বাস্তবায়ন সংক্রান্ত স্টেকহোল্ডার কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ডঃ নাজমুন নাহার করিম।
কাজী নূর-এ আলম (জুয়েল)-এর উপস্থাপনায় কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মো: মুস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক (জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ), বিএআরসি।
কারিগরি সেশনে সভাপতিত্ব করেন ড. মো: ছায়ফুল্লাহ, সদস্য পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ), বিএআরসি। এ সময় বিশেষজ্ঞ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মিস নাজিয়া শিরিন, যুগ্মসচিব (বাজেট ও মনিটরিং), কৃষি মন্ত্রণালয়; ড. মো: আবদুছ ছালাম, সদস্য পরিচালক (শস্য), বিএআরসি।
এসময় আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন মোঃ আল মোবাচ্ছের হোসেন, প্রিন্সিপাল ট্রেনিং অফিসার, বিএআরসি, ডঃ মোঃ জামাল উদ্দিন, প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার (শস্য), বিএআরসি, মোঃ মাহবুবুল হাসান, ডেপুটি ডিরেক্টর (সংস্থাপন), বিএআরসি, মো: সাইমুম হাসান, ইনফরমেশন অফিসার, বিএআরসি।
পরে উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন আগত কৃষি সেক্টরের বিভিন্ন পর্যায়ের স্টেক হোল্ডাররা। কর্মশালার বিভিন্ন সুপারিশগুলি যাতে স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে বাস্তবায়ন করে দেশকে এগিয়ে নিজে যেতে পারেন সেটি কামনা করেন সকলে।