এগ্রিলাইফ প্রতিবেদক: দেশে পোল্ট্রি শিল্পে আত্মকর্মসংস্থান ও প্রেটিনের চাহিদা পুরনের লক্ষ্যে নাহার এগ্রো দীর্ঘ দিন কাজ করে যাচ্ছে। হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি প্রান্তিক খামারীদের উন্নয়নে এক অবিচ্ছেদ্য অংশীদার হিসেবে কাজ করছে। পোল্ট্রি খাতকে লাভজনক এবং টেকসই করার লক্ষ্যে নাহার এগ্রো প্রতিনিয়ত আধুনিক এবং কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, যা খামারীদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
Agrilife24.com: To build a healthy and intelligent nation, increasing the availability of protein is essential. In this regard, the poultry industry is playing a crucial role in meeting the country's protein needs. By supplying affordable and accessible protein sources such as eggs and broiler chicken, this industry is making unparalleled contributions to the nation's nutritional security.
এগ্রিলাইফ প্রতিবেদক: বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্পের বিকাশে ১৯৮০ সালের দশক ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময় দেশের মানুষ ধীরে ধীরে বাণিজ্যিকভাবে পোল্ট্রি খামারের ধারণা সম্পর্কে সচেতন হতে শুরু করে। তবে তখনো বাণিজ্যিকভাবে মুরগি পালনের কথা কেউ কল্পনাও করতে পারত না। এই শিল্পের সূচনালগ্নে যে কজন ব্যক্তি অগ্রপথিকের ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের মধ্যে কৃষিবিদ রফিকুল হক অন্যতম।
এগ্রিলাইফ প্রতিবেদক: ফিড শিল্পে গুণগত মান নিশ্চিত করতে উন্নতমানের কাঁচামালের ব্যবহার যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি সঠিক ল্যাব টেস্টিংও অপরিহার্য। বর্তমান সময়ে পোল্ট্রি গবাদিপশু ও ফিসের খাদ্যে অপুষ্টি ও ভেজাল প্রতিরোধে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের গুরুত্ব বেড়েছে বহুগুণ। সঠিকভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করা হলে ফিডের গুণগত মান কমে যেতে পারে, যা প্রাণীর স্বাস্থ্য ও উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। প্রোটিন, আমিষ, খনিজ ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ নির্ধারণের জন্য ল্যাব টেস্টিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রাজধানী প্রতিবেদকঃ ৯০-এর দশকে যাত্রা শুরু করা বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্প আজ আন্তর্জাতিক মানের উৎপাদন দক্ষতায় উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে। জিপি ফার্ম, প্যারেন্ট স্টক, বাণিজ্যিক লেয়ার ও ব্রয়লার খামার ব্যবস্থাপনায় দেশটি অসামান্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শক্তিশালী অবকাঠামো ও দক্ষ মানবসম্পদের সমন্বয়ে ডিম ও মাংস উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ।
রাজধানী প্রতিবেদক: Argil NE Bangladesh সর্বদা আধুনিক প্রযুক্তির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও পরীক্ষিত পণ্য সরবরাহে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিষ্ঠানটি গবেষণার মাধ্যমে পোল্ট্রি ফিড অ্যাডিটিভস, নিউট্রিশন সাপ্লিমেন্টস এবং প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি উন্নতমানের পণ্য বাজারজাত করে, যা পোল্ট্রি শিল্পকে আরও কার্যকর ও উৎপাদনমুখী করতে কাজ কে যাচ্ছে।
এগ্রিলাইফ প্রতিনিধি: পোল্ট্রি শিল্পটি আর দশটি শিল্পের মতো নয়, এখানে জীবন্ত বার্ড নিয়ে কাজ করতে হয়, তাদের ভাষা বুঝতে হয় ৷ কাজেই যারা এর সাথে জড়িত, তাদের অত্যন্ত সতর্কভাবে, খামার পরিচালনা করে ডিম এবং ব্রয়লার মুরগি উৎপাদন করতে হয়। বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্পের পরেই অত্যন্ত শ্রমঘন শিল্প হওয়া সত্ত্বেও তেমন কোনও নজরদারি নেই এই শিল্পের প্রতি। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে শিল্পটি দেশের আপামর জনসাধারণের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ করছে তাঁদের প্রতি যতটুকু গুরুত্ব দেওয়া দরকার সেই ধরণের গুরুত্ব এই শিল্পটি পায় না।