
Chinmay Prasun Biswas: Food is the first basic need of human beings. Food items are basically agricultural products. But this first need remains unfulfilled for crores of people in the world. The FAO (Food and Agriculture Organization was established on 16th October, 1945. The primary purpose was to accumulate international efforts to combat hunger and poverty but number of hungry people is increasing day by day.

প্রফেসর ড. মোঃ মাহবুব আলম (সভাপতি, ভ্যাব), ডাঃ কবির উদ্দিন আহমেদ(মহাসচিব,ভ্যাব) ও ডাঃ মোঃ ইউনুস আলী (সদস্য, বিসিএস লাইভস্টক ক্যাডার)
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে গবাদিপশু-পাখির উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ, মানব সম্পদ উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, নিরাপদ প্রাণিজাত পণ্যের (দুধ, ডিম, মাংস) উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে সহায়তা, গবাদি-পশু,পাখির জেনেটিক রিসোর্স সংরক্ষণের মত সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে এবং সবার জন্য নিরাপদ, পর্যাপ্ত এবং মান সম্মত প্রাণিজ আমিষ সরবরাহের অভিলক্ষ্য নিয়ে অত্যন্ত সফলতার সাথে কাজ করছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আলিমুল ইসলাম বলেছেন, শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ আধুনিক ও মানসম্মত রাখতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন অপরিহার্য। আজ ১৪ অক্টোবর (মঙ্গলবার) বিকাল ৩.০০ ঘটিকায় ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এফভিএবিএস অনুষদের নতুন ভবনে ক্যাপসুল লিফট উদ্বোধন করেন সিকৃবি ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আলিমুল ইসলাম।

কৃষিবিদ ডা. শাহাদাত হোসেন পারভেজ: বাংলাদেশের কৃষি, প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য খাত দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। এই তিন খাত মিলিয়ে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (GDP) প্রায় ১৫% আসে, যেখানে কৃষির অবদান ১১.২%, প্রাণিসম্পদের ১.৮০%, এবং মৎস্য খাতের ২.৫৩%। এ ছাড়া দেশের মোট কর্মসংস্থানের প্রায় ৪০% মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এই তিন খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত।অর্থাৎ, এই তিনটি খাত শুধুমাত্র খাদ্য নিরাপত্তাই নয়, গ্রামীণ অর্থনীতির স্থিতিশীলতা, দারিদ্র্য হ্রাস ও জাতীয় প্রবৃদ্ধির প্রধান চালিকাশক্তি।

প্রফেসর আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ ও সমীরণ বিশ্বাস:
বর্তমান জনসংখ্যার:
বর্তমান জনসংখ্যা (২০২৫ বা সাম্প্রতিক) ২০২৫ সালে, জাতিসংঘ ও বিভিন্ন সূত্রে বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৭৫.৭ মিলিয়ন (১৭৫,৭০০,০০০) ধরা হয়েছে। একটি ডেইলি স্টার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭৫.৭ মিলিয়ন ছুঁয়ে গেছে। অন্য কিছু উৎস ২০২৪–২০২৫ সময়ের জনসংখ্যা ১৭৪–১৭৬ মিলিয়নের সীমায় দেখায়। সুতরাং, বর্তমানের বেশি সম্ভাব্য এবং গ্রহণযোগ্য গণনা ১৭৫.৭ মিলিয়ন–১৭৬ মিলিয়ন (প্লাস-মাইনাস কিছু শতাংশ) বলা যায়।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: দেশের খাদ্য নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং গ্রামীণ উন্নয়ন সবকিছুর ভিত্তিই কৃষির উপর নির্ভরশীল। বর্তমান সময়ে কৃষি উৎপাদনে নানাবিধ চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম হলো নতুন নতুন কীটপতঙ্গের আক্রমণ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং চাষযোগ্য ভূমির পরিমাণ কমে যাওয়া। কৃষি গবেষণার মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ফসলের রোগ প্রতিরোধী ও উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন এবং উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি ফসলের স্বাদ ও গুণমান বজায় রাখা। তরুণ গবেষকদের উদ্ভাবনী চিন্তা ও নিষ্ঠা দেশের কৃষি উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। তাই তরুণ বিজ্ঞানীদের কাজের যথাযথ মূল্যায়ন ও প্রণোদনা দেওয়া সময়ের দাবি।