এলসিসি এর চার দশকের গৌরবময় যাত্রা

রোটারিয়ান ড. মো. হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ, সভাপতি, এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল
লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল—এই তিনটি সংগঠন চার দশকের বেশি সময় ধরে যুব সমাজের শারীরিক, মানসিক এবং নৈতিক বিকাশে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে। সংগঠনগুলোর সদস্যদের ঐক্য, সহযোগিতা এবং সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড লক্ষণীয়। ভবিষ্যতেও এই সংগঠনগুলো যুব সমাজকে আলোকিত ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র (এল সি সি) ১৯৮৪ সালের ৬ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গঠিত প্রথম কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন সভাপতি মো. হেদায়েতুল ইসলাম তারিফ, সহ-সভাপতি প্রয়াত মো. ফরিদ উদ্দিন তোতা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আওয়াল বাবু, কোষাধ্যক্ষ মো. আখতারুজ্জামান এবং ক্রীড়া সম্পাদক মীর শফিকুল ইসলাম মিলন । তাদের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন আরও কয়েকজন নিবেদিতপ্রাণ সদস্য মো. শিমুল রহমান, বাবলুর রহমান বাবু, মো. বজলুর রশিদ নেতা, মো. মিজানুর রহমান মামুন। এই সংগঠনটি শুরুর দিন থেকেই খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড এবং সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজের মাধ্যমে যুবসমাজের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

পরবর্তীতে সংগঠনের সাধারণ সদস্য হিসেবে যুক্ত হন রঞ্জু, মো. হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ, মো. মাহবুব হোসেন লিটন, মো. ফকরুল ইসলাম টুটুল, মীর শহিদুল ইসলাম লিটন, বুলু, প্রয়াত মো. মাইনুল ইসলাম টুটুল, সোহেল রানা, রুবেল, রাজু, খোকন, রানা। সময়ের সাথে সংগঠনের কার্যক্রম আরও বিস্তৃত হয় এবং নতুন সদস্যরা এর কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করেন। এই ধারায় যুক্ত হন মনির, লেসান, কবি, প্রয়াত আলী রাশেদ তুসার, সোহেল (দুলাল), মিজানুর, খোবায়েব, আপু, শাহীন, রুবেল (দুলাল), মাসুদ (নাজানী), মো. মোশারফ হোসেন বুলবুল, সুমন (কিরণ), মনসুর, সেলিম (শরিফুল), আনোয়ারুল হক (আনার), শরিফুল ইসলাম, মো. হুজ্জাতুল ইসলাম শরিফ।

প্রায় একই সময়ে, এলাকার বড় ভাইদের উদ্দোগে যুবসমাজের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব (এল সি সি) প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ক্লাবটি খেলাধুলার মাধ্যমে যুবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, দক্ষতা এবং ক্রীড়ার প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করেছে। প্রথম কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন সভাপতি হিসেবে প্রফেসর ড. সৈয়দ শাহ আলম বাবু,সাধারণ সম্পাদক: আবু হেনা মোস্তফা কামাল ফটিক। এছাড়া উল্লেখযোগ্য সদস্যরা হলেন সেলিম সাকলাইন পল্টু, মাহফুজ, মামুনুর রশিদ ডালিম, মো. আব্দুস সবুর, মো. নাজিম উদ্দিন লতিফ, নাসির, মুকুল, মোখলেস, আফজাল, আলম, রবি, মামুন, তিতাস, মিজান।

১৯৯৬ সালে মো. নজরুল ইসলামকে আহ্বায়ক করে অধীকোষ পাঠাগার প্রতিষ্ঠা এবং এক যুগ পূর্তি অনুষ্ঠান উদযাপনের মাধ্যমে সংগঠনটি তাদের কর্মকাণ্ডকে আরও শক্তিশালী করে। খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক চর্চার মাধ্যমে যুব সমাজকে সুস্থ দেহে সুস্থ মন ধারণে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র নিরলস কাজ করে গেছে।

২০০৫ সালের দিকে লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র এবং লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাবের সদস্য এবং নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহণে LCC Friends Circle গঠিত হয়। এটি পূর্ববর্তী সংগঠনগুলোর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে যুবসমাজের বিকাশে আরও আধুনিক এবং বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করে। এই সংগঠনের মূল সংগঠক ছিলেন মো. জাকিউর রশিদ সঞ্জু, মো. নাজমুল হোসেন সাজু এবং মো. আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রব। এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক চর্চা এবং সামাজিক উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে যুবসমাজকে আরও দায়িত্বশীল, নৈতিকতাসম্পন্ন এবং সমাজসেবায় উৎসাহী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে।

লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল এই তিনটি সংগঠন যেন তিনটি প্রবাহমান নদী। প্রতিটি নদী ভিন্ন উৎস থেকে যাত্রা শুরু করলেও পথচলায় তারা একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়ে প্রবাহিত হয় এবং শেষ পর্যন্ত সমুদ্রের বিশালতায় মিশে গিয়ে সার্থকতা খুঁজে পায়। লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র ১৯৮৪ সালে ও লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব সম সময়ে যে বীজ বপন করেছিল, সেটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিকশিত হয়ে এবং পরবর্তীতে এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেলের জন্ম দেয়। প্রতিটি সংগঠনই তাদের নিজস্ব গন্তব্যে এগিয়ে চলেছে, তবে লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সবসময়ই অভিন্ন যুবসমাজের শারীরিক, মানসিক এবং নৈতিক উন্নয়ন।

এই সংগঠনগুলো একে অপরের পরিপূরক। লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্রের নীতি, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাবের ক্রীড়া কার্যক্রম, এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেলের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি সবকিছু মিলে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করেছে, যা যুগের পর যুগ টিকে থাকবে। নদীর মতোই এই তিনটি সংগঠন তাদের আপন গতিতে প্রবাহিত হচ্ছে এবং একে অপরকে পুষ্টি জোগাচ্ছে, নতুন প্রজন্মকে নেতৃত্বের দীক্ষা দিচ্ছে এবং সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এই স্রোতধারা যেন কখনো না থামে, বরং ভবিষ্যতের দিকে আরও শক্তিশালীভাবে এগিয়ে চল।
চার দশকের এই গৌরবময় যাত্রায় লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল যুব সমাজের মধ্যে এক সেতুবন্ধন তৈরি করেছে। সংগঠনগুলো তাদের নিরলস প্রচেষ্টা এবং ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে আলোকিত করেছে। ভবিষ্যতেও এই সংগঠনগুলো যুবসমাজকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবে এটাই সকলের প্রত্যাশা।

"সুস্থ দেহে সুস্থ মন" এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল আরও বহুদূর এগিয়ে যাক এই কামনা সকলের।

রোটারিয়ান ড. মো. হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ, সভাপতি, এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল
লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল—এই তিনটি সংগঠন চার দশকের বেশি সময় ধরে যুব সমাজের শারীরিক, মানসিক এবং নৈতিক বিকাশে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে। সংগঠনগুলোর সদস্যদের ঐক্য, সহযোগিতা এবং সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড লক্ষণীয়। ভবিষ্যতেও এই সংগঠনগুলো যুব সমাজকে আলোকিত ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র (এল সি সি) ১৯৮৪ সালের ৬ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গঠিত প্রথম কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন সভাপতি মো. হেদায়েতুল ইসলাম তারিফ, সহ-সভাপতি প্রয়াত মো. ফরিদ উদ্দিন তোতা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আওয়াল বাবু, কোষাধ্যক্ষ মো. আখতারুজ্জামান এবং ক্রীড়া সম্পাদক মীর শফিকুল ইসলাম মিলন । তাদের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন আরও কয়েকজন নিবেদিতপ্রাণ সদস্য মো. শিমুল রহমান, বাবলুর রহমান বাবু, মো. বজলুর রশিদ নেতা, মো. মিজানুর রহমান মামুন। এই সংগঠনটি শুরুর দিন থেকেই খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড এবং সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজের মাধ্যমে যুবসমাজের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

পরবর্তীতে সংগঠনের সাধারণ সদস্য হিসেবে যুক্ত হন রঞ্জু, মো. হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ, মো. মাহবুব হোসেন লিটন, মো. ফকরুল ইসলাম টুটুল, মীর শহিদুল ইসলাম লিটন, বুলু, প্রয়াত মো. মাইনুল ইসলাম টুটুল, সোহেল রানা, রুবেল, রাজু, খোকন, রানা। সময়ের সাথে সংগঠনের কার্যক্রম আরও বিস্তৃত হয় এবং নতুন সদস্যরা এর কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করেন। এই ধারায় যুক্ত হন মনির, লেসান, কবি, প্রয়াত আলী রাশেদ তুসার, সোহেল (দুলাল), মিজানুর, খোবায়েব, আপু, শাহীন, রুবেল (দুলাল), মাসুদ (নাজানী), মো. মোশারফ হোসেন বুলবুল, সুমন (কিরণ), মনসুর, সেলিম (শরিফুল), আনোয়ারুল হক (আনার), শরিফুল ইসলাম, মো. হুজ্জাতুল ইসলাম শরিফ।

প্রায় একই সময়ে, এলাকার বড় ভাইদের উদ্দোগে যুবসমাজের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব (এল সি সি) প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ক্লাবটি খেলাধুলার মাধ্যমে যুবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, দক্ষতা এবং ক্রীড়ার প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করেছে। প্রথম কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন সভাপতি হিসেবে প্রফেসর ড. সৈয়দ শাহ আলম বাবু,সাধারণ সম্পাদক: আবু হেনা মোস্তফা কামাল ফটিক। এছাড়া উল্লেখযোগ্য সদস্যরা হলেন সেলিম সাকলাইন পল্টু, মাহফুজ, মামুনুর রশিদ ডালিম, মো. আব্দুস সবুর, মো. নাজিম উদ্দিন লতিফ, নাসির, মুকুল, মোখলেস, আফজাল, আলম, রবি, মামুন, তিতাস, মিজান।

১৯৯৬ সালে মো. নজরুল ইসলামকে আহ্বায়ক করে অধীকোষ পাঠাগার প্রতিষ্ঠা এবং এক যুগ পূর্তি অনুষ্ঠান উদযাপনের মাধ্যমে সংগঠনটি তাদের কর্মকাণ্ডকে আরও শক্তিশালী করে। খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক চর্চার মাধ্যমে যুব সমাজকে সুস্থ দেহে সুস্থ মন ধারণে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র নিরলস কাজ করে গেছে।

২০০৫ সালের দিকে লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র এবং লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাবের সদস্য এবং নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহণে LCC Friends Circle গঠিত হয়। এটি পূর্ববর্তী সংগঠনগুলোর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে যুবসমাজের বিকাশে আরও আধুনিক এবং বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করে। এই সংগঠনের মূল সংগঠক ছিলেন মো. জাকিউর রশিদ সঞ্জু, মো. নাজমুল হোসেন সাজু এবং মো. আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রব। এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক চর্চা এবং সামাজিক উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে যুবসমাজকে আরও দায়িত্বশীল, নৈতিকতাসম্পন্ন এবং সমাজসেবায় উৎসাহী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে।

লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল এই তিনটি সংগঠন যেন তিনটি প্রবাহমান নদী। প্রতিটি নদী ভিন্ন উৎস থেকে যাত্রা শুরু করলেও পথচলায় তারা একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়ে প্রবাহিত হয় এবং শেষ পর্যন্ত সমুদ্রের বিশালতায় মিশে গিয়ে সার্থকতা খুঁজে পায়। লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র ১৯৮৪ সালে ও লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব সম সময়ে যে বীজ বপন করেছিল, সেটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিকশিত হয়ে এবং পরবর্তীতে এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেলের জন্ম দেয়। প্রতিটি সংগঠনই তাদের নিজস্ব গন্তব্যে এগিয়ে চলেছে, তবে লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সবসময়ই অভিন্ন যুবসমাজের শারীরিক, মানসিক এবং নৈতিক উন্নয়ন।

এই সংগঠনগুলো একে অপরের পরিপূরক। লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্রের নীতি, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাবের ক্রীড়া কার্যক্রম, এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেলের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি সবকিছু মিলে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করেছে, যা যুগের পর যুগ টিকে থাকবে। নদীর মতোই এই তিনটি সংগঠন তাদের আপন গতিতে প্রবাহিত হচ্ছে এবং একে অপরকে পুষ্টি জোগাচ্ছে, নতুন প্রজন্মকে নেতৃত্বের দীক্ষা দিচ্ছে এবং সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এই স্রোতধারা যেন কখনো না থামে, বরং ভবিষ্যতের দিকে আরও শক্তিশালীভাবে এগিয়ে চল।
চার দশকের এই গৌরবময় যাত্রায় লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল যুব সমাজের মধ্যে এক সেতুবন্ধন তৈরি করেছে। সংগঠনগুলো তাদের নিরলস প্রচেষ্টা এবং ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে আলোকিত করেছে। ভবিষ্যতেও এই সংগঠনগুলো যুবসমাজকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবে এটাই সকলের প্রত্যাশা।

"সুস্থ দেহে সুস্থ মন" এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে লক্ষীপুর ক্রীড়া চক্র, লক্ষীপুর ক্রিকেট ক্লাব এবং এলসিসি ফ্রেন্ডস সার্কেল আরও বহুদূর এগিয়ে যাক এই কামনা সকলের।