ডক্টর এ.এইচ.এম সাদেকঃ ‘'জাতীয় নাগরিক পার্টি’ (এনসিপি)। নতুন রাজনৈতিক এই দলটিকে ঘিরে দেশের জনগন ও তরুণ প্রজন্মের প্রত্যাশার জায়গা কতটুকু পূরন হবে তার উপর নির্ভর করবে আগামীদিনের রাজনৈতিক বন্দোবস্তের রূপরেখা। জাতি বিগত প্রায় দের দশক এক নিষ্ঠুর কর্তৃত্ববাদী শাসনে পিষ্ট হয়েছিল। আন্তর্জাতিক বিশ্ব বাংলাদেশে রাজনৈতিক বন্দোবস্তের চরম দেউলিয়াত্বপনা দেখেছে। ওয়ার্ল্ড অর্ডার যারা নিয়ন্ত্রণ করেন তারা বিগত রেজিমের অপশাসন ভালোভাবে নেয়নি। এ অবস্থায় শাসন কাঠামোয় ও রাষ্ট্রযন্ত্রে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা পূরনে সুস্থধারার আরো রাজনৈতিক দলের প্রয়োজন রয়েছে। যদি নতুন গঠিত দলগুলো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সুস্থধারা আনতে মুন্সিয়ানা দেখাতে পারে তবেই আসবে চমক।

সমীরণ বিশ্বাস:বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের প্রবণতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নৈতিকতার সংকট, লোভ-লালসা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, এবং ব্যক্তিগত প্রতিহিংসার কারণে নিরপরাধ গাছপালা, ফসল, ও পরিবেশের ওপর মানুষের নিষ্ঠুরতা দিন দিন বাড়ছে। একদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন বন্যা, খরা, ও জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি খাতকে হুমকির মুখে ফেলছে, অন্যদিকে মানুষের স্বার্থান্বেষী কর্মকাণ্ড কৃষিজমি ও পরিবেশের জন্য আরও বড় বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।

বাকৃ‌বি প্রতি‌নি‌ধি: মূলার মতো দেখতে টেবিলের উপর রাখা বিটরু‌টের এক টুকরো স্বাদ নিতে গিয়েই অবাক এক শিক্ষার্থী! সুস্বাদু এই বিটরুটের আরেক টুকরো নিতে হম্বিতম্বি শুরু করলেন। এ‌টি শুধু স্বা‌দে নয় পু‌ষ্টি গু‌ণেও ভরপুর।

সমীরণ বিশ্বাস: বাংলাদেশের কৃষিখাতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো হর্টিকালচার (Horticulture), যা ফল, সবজি, ফুল, মসলা ও ওষধি গাছের চাষ অন্তর্ভুক্ত করে। উর্বর মাটি, অনুকূল জলবায়ু এবং ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণে বাংলাদেশে হর্টিকালচার ফসলের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের ফলের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় রপ্তানির সম্ভাবনাও উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশে প্রায় ১ কোটি মেট্রিক টনের বেশি ফল উৎপাদিত হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ১০০-১৫০ কোটি টাকার ফল ও সবজি রপ্তানি করা হয়। আম, কাঁঠাল, লিচু, মাল্টা, সবজি, ফুল এবং মসলা বিশ্ববাজারে রফতানি করা সম্ভব। নিম্নলিখিত বাংলাদেশে প্রচুর হর্টিকালচার ফসল উৎপাদিত হয়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হলো—

জাপান থেকে হক মোঃ ইমদাদুল: বাংলাদেশএকটি দেশ যা জলাশয়নদীখালহাওর এবং উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য পরিচিততার মৎস চাষ খাতের উন্নতি আজ একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়। এক সময় যা ছিল স্থানীয় উপার্জনের একটি সহজ উপায়তা এখন বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি শক্তিশালী খাত হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, মৎস্য চাষের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি সম্ভব। তবেএই খাতের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার জন্য বর্তমান সমস্যাভবিষ্যত চ্যালেঞ্জ এবং কার্যকর সমাধান খোঁজা জরুরি

এগ্রিলাইফ ফিচার ডেস্ক: বাংলাদেশ লাইভস্টক সোসাইটি তাদের ১০ম বার্ষিক সাধারণ সভার মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের গুরুত্ব এবং এর ভূমিকা তুলে ধরেছে। “তারুণ্যের বাংলাদেশ গড়তে প্রাণিজ আমিষের গুরুত্ব” শীর্ষক আলোচনায় রোটারিয়ান ড. মো. হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ বলেন, একটি জাতির উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি তরুণরা, আর তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য প্রাণিজ আমিষ অপরিহার্য। মাছ, মাংস, ডিম ও দুধের উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল তরুণ প্রজন্মের বৃদ্ধি, মেধা ও কর্মক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।