সমীরণ বিশ্বাস: নামটা শুনে অন্যরকম মনে হয়- গাছের নাম হাতিশুঁড়। পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল। গজদন্ত অর্থাৎ হাতির দাঁতের মতো শুভ্র এই ফুল। গাছটি আগাছার সঙ্গে এখানে সেখানে জন্মায় তাই সাধারণের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। মোটামুটি এক দেড় ফুট লম্বা হয়। গাছের কাণ্ড ফাঁপা, নরম। সারা দেহে ছোট ছোট রোম আছে। গাছের ওপরের দিকের কাণ্ড চৌকো, নিচের দিকে অপেক্ষাকৃত গোলাকার।
দেলোয়ার জাহিদ: অনেক উন্নয়নশীল দেশের মতো বাংলাদেশও প্লাস্টিক বর্জ্যের পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে চলেছে। এর প্রতিক্রিয়ায়, দেশটি প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারের উদ্যোগ এবং পাটকে বিকল্প হিসেবে প্রচার সহ বিভিন্ন কৌশল বাস্তবায়ন করছে। এ বিষয়ে ব্যবহৃত পদ্ধতিগুলিকে সমালোচনামূলকভাবে মূল্যায়ন করে, তাদের কার্যকারিতা, চ্যালেঞ্জ এবং টেকসই উন্নয়নের সম্ভাবনা অন্বেষণ করা প্রয়োজন।
১৮°C থেকে ৩৪°C এর মধ্যে তাপমাত্রা ধানের ফলনের জন্য উত্তম! ধানের থোর অবস্থায় ১৮°C এবং ধানের ফুল অবস্থায় ২০°C এর নীচে তাপমাত্রা চলে গেলে ; থোরের ভিতর ভ্রুনের গর্ভপাত হতে পারে। ফলে ধানের থোর থেকে ফুল বেড় হবার পরপরই সাদা মরা অপরিপক্ক মন্জুরী দেখা যায়!
দেলোয়ার জাহিদ: বাংলাদেশে, একটি প্রতিশ্রুতিশীল রূপান্তর চলছে "প্লাস্টিক থেকে ঝিকিমিকি পাটের ব্যাগের প্রস্থান"। এই স্থানান্তরটি পরিবেশগত ভারসাম্য এবং জাতীয় সমৃদ্ধির দিকে একটি বিশাল অগ্রগতির ইঙ্গিত দেয় এ যেন একটি নীরব বিপ্লব।
দেলোয়ার জাহিদ: আমাদের গ্রহে বর্জ্য সঞ্চিত হওয়ার হুমকির মধ্যে জাতিসংঘ ৩০ মার্চকে আন্তর্জাতিক শূন্য বর্জ্য দিবস হিসাবে মনোনীত করে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এই প্রতীকী ঘোষণাটি বর্জ্য দ্বারা সৃষ্ট পরিবেশগত চ্যালেঞ্জগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের সম্মিলিত অঙ্গীকারের প্রমাণ হিসাবে দাঁড়িয়েছে। এই বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার পরিপূরক হল বার্ষিক জিরো ওয়েস্ট উইক, যা সেপ্টেম্বরের প্রথম পূর্ণ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হয়। এই তৃণমূল প্রচারাভিযানটি ও বর্জ্য কমানোর কৌশল, সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি এবং পরিবেশগত বর্জ্য ও দূষণের জরুরী সমস্যাকে আলোকিত করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে। যদিও শূন্য বর্জ্যের আন্তর্জাতিক দিবসে গভীর কোনো প্রচার প্রচারণা দেখা যায়নি গণমাধ্যমগুলোতে।
আবুল বাশার মিরাজ, বাকৃবি: সারাবিশ্বে স্কুইড, অক্টোপাস দিয়ে তৈরিকৃত খাবার বেশ জনপ্রিয় হলেও বাংলাদেশে স্কুইড দিয়ে তৈরিকৃত কোনো খাবার এখনও তেমনভাবে খাওয়া হয় না। এই বিষয়গুলো বিবেচনায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সেন্টারের (বাউরেস) অর্থায়নে অধ্যাপক ড. ফাতেমা হক শিখা ও অধ্যাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশের সমুদ্র থেকে আহরিত স্কুইড নিয়ে একটি গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করেন।