প্রোটিন ও পুষ্টি সচেতনতায় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের এগিয়ে আসতে হবে

এগ্রিলাইফ প্রতিনিধি: সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে সমাজের প্রতিটি স্তরে পুষ্টি সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। ডিম ও মুরগি উচ্চমানের প্রোটিনের অন্যতম সেরা উৎস, যা সহজলভ্য ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এগুলো শুধু শরীরের গঠন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় না, বরং মস্তিষ্কের বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে দেশের অনেক মানুষই প্রোটিনের গুরুত্ব ও সঠিক পুষ্টি সম্পর্কে সচেতন নন। বিশেষ করে ডিম ও মুরগির মাংসের মতো সহজলভ্য ও পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে ভুল ধারণা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে চিকিৎসক ও হেলথ প্রফেশনালদের ভূমিকা অনেক।

আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি মেলার শুভকামনা জানিয়ে কেমিন বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ডা. গোলাম মোরশেদ বলেন, বর্তমান সময়ে পুষ্টি ও প্রোটিনের ঘাটতি জনস্বাস্থ্যের অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে শিশু, কিশোর-কিশোরী ও গর্ভবতী নারীদের জন্য সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে সমাজের প্রতিটি স্তরে সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন।

পোল্ট্রি শিল্পে জড়িত একজন পেশাজীবি হিসেবে ডা. মোরশেদ বলেন ডিম ও মুরগি উচ্চমানের প্রোটিনের অন্যতম সেরা উৎস, যা সহজলভ্য ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এগুলো শুধু শরীরের গঠন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় না, বরং মস্তিষ্কের বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ডিম ও মুরগির মাংস অন্তর্ভুক্ত করলে অপুষ্টি রোধ করা সম্ভব।

তাই , প্রোটিন ও পুষ্টি বিষয়ে সঠিক তথ্য জনগণের মধ্যে পৌঁছে দিতে চিকিৎসক, পুষ্টিবিদ ও স্বাস্থ্যকর্মীদের আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। এ জন্য কমিউনিটি পর্যায়ে সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা যেতে পারে। পাশাপাশি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পুষ্টি শিক্ষা কার্যক্রম জোরদার করারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

আসন্ন পোল্ট্রি শোতে বরাবরের ন্যায় অংশগ্রহণ করছে কেমিন ইন্ডাষ্ট্রিজ। মেলায় দর্শণার্থীরা তাদের প্যাভিলিয়ন ভিজিট করবেন এবং সুচিন্তিত পরামর্শ দিয়ে সমৃদ্ধ করবেন সেটাই কামনা করেন ডা. মোরশেদ। মেলায় সর্বমোট ৯ টি স্টলের সমন্বয়ে কেমিনের প্যাভিলয়ন (Hall #A ,Stall# 73-81) সাজানো হয়েছে আপনারা সবাই আমন্ত্রিত।