পোল্ট্রি শিল্পের বিকাশে কম খরচে সঠিক ফিড ফরমুলেশন ও পুষ্টির ভারসাম্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

এগ্রিলাইফ প্রতিনিধি: পোল্ট্রি শিল্পে প্রাণি পুষ্টিবিদদের অবদান অপরিসীম। তারা পোল্ট্রির স্বাস্থ্য, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। তাঁদের দক্ষতা ও জ্ঞান পোল্ট্রি শিল্পের টেকসই উন্নয়নে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। দেশের পোল্ট্রি শিল্প শুরুর দিকে (১৯৮৮) হাতে গোনা কয়েকজন পোল্ট্রির পুষ্টি নিয়ে কাজ করেছেন তাঁর মধ্যে কৃষিবিদ ফনীন্দ্র নাথ সাহা একজন। এখনও তিনি এ সেক্টরে নিবিড়ভাবে অভিজ্ঞতা ও গবেষণালব্ধ জ্ঞান দিয়ে ফিড ফরমূলেশন করে যাচ্ছেন।

১৩ তম আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি শো উপলক্ষে এগ্রিলাইফকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে কৃষিবিদ ফনীন্দ্র নাথ সাহা বলেন, বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্পের বিকাশে কম খরচে সঠিক ফিড ফরমুলেশন ও পুষ্টির ভারসাম্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাণি পুষ্টিবিদরা এ ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখে চলেছেন যা নতুন উদ্যোক্তা ও পোল্ট্রি বিশেষজ্ঞদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।

কৃষিবিদ ফনীন্দ্র নাথ সাহা দেশের পোল্ট্রি শিল্পে অন্যতম পথিকৃৎ। পোল্ট্রির পুষ্টি ও ফিড ফরমুলেশন নিয়ে ১৯৮৮ সাল থেকে কাজ করে আসছেন। তাঁর অভিজ্ঞতা এবং গবেষণালব্ধ জ্ঞান এ সেক্টরের উন্নতির জন্য অত্যন্ত মূল্যবান। তার মতো বিশেষজ্ঞদের প্রচেষ্টায় দেশের পোল্ট্রি শিল্প আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে।

উল্লেখ্য, “Sustainable Poultry for Emerging Bangladesh” এ শ্লোগানকে সামনে রেখে চলতি মাসের ২০,২১ ও ২২ ফেব্রুয়ারি তিনদিন ব্যাপি ১৩ তম আন্তর্জাতিক পোল্ট্রি শো পূর্বাচলে অবস্থিত "আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা" প্রাঙ্গনে বিশাল পরিসরে অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে ১৮-১৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রেডিসন ব্লু তে অনুষ্ঠিত হবে আন্তর্জাতিক কারিগরি সেমিনার। মেলাটি যৌথভাবে আয়োজন করছে ওয়ার্ল্ড’স পোল্ট্রি সায়েন্স এসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখা এবং বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাষ্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি)।