বাকৃবি প্রতিনিধিঃ গবেষণার প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করে তুলতে এবং তাদের উদ্ভাবনী চিন্তাধারার বিকাশে সহায়তা করতে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) রিসার্চ ক্লাব। ক্লাবকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে ২৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহবায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে।

কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীমঃ আজ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর। ১৯৭৫ সালের ৩ থেকে ৬ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত দেশে এক শ্বাসরুদ্ধকর অনিশ্চিত অবস্থা বিরাজ করছিল। হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব। ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর সেনাবাহিনীর একটি উচ্চাভিলাষী দল তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ক্যান্টনমেন্টের বাসভবনে বন্দি করে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। আর এ ঘটনায় দেশের সাধারণ জনগণ ও সিপাহীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করে।

বাকৃবি প্রতিনিধিঃ ওয়ান হেলথ ধারণাটি বিশ্বব্যাপী সামগ্রিক স্বাস্থ্য বিশেষ করে সংক্রামক রোগ ও এন্টিমাইক্রোবিয়্যাল রেজিস্ট্যান্সের মতো সমস্যা মোকাবিলায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। ওয়ান হেলথ মূলত মানুষ, প্রাণী ও পরিবেশের সমন্বিত সুস্থতার অভিন্ন পথে এগিয়ে চলাকে বুঝিয়ে থাকে।

রোটারিয়ান ড. মো. হেমায়েতুল ইসলাম আরিফঃ প্রতি বছরের ন্যায় ৩ নভেম্বর, ২০২৪ - বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে "ওয়ান হেলথ দিবস," আর এই বছরের মূল বার্তা "আমার স্বাস্থ্য, আমার অধিকার"। এই আহবান ব্যক্তিগত অধিকার ও বৈশ্বিক দায়িত্বের মিলিত আওয়াজ, যা আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, মানুষ, প্রাণী ও প্রকৃতির স্বাস্থ্য একসূত্রে গাঁথা। মানুষের সুস্বাস্থ্য শুধু নিজস্ব অধিকার নয়, বরং এটি আমাদের সামষ্টিক দায়িত্বের অংশও। আগামী প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী রেখে যাওয়ার অভিপ্রায়ে বাংলাদেশ সহ বিশ্বজুড়ে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

বাকৃবি প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে আম উৎপন্ন হয় এবং এর বীজ সাধারণত পরিত্যক্ত হয়। এই পরিত্যক্ত আমের বীজ বা আমের আটিঁর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণে প্রাথমিক সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। গবেষকদল দেশি জাতের আমের বীজের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করে এ সফলতা পেয়েছে।

সমীরণ বিশ্বাসঃ শত-শত বছর ধরে কৃষকরা সারা বিশ্বে নতুন-নতুন জাতের শস্য বীজ এবং শস্যের অভিভাবক হিসেবে ভূমিকা পালন ক’রে আসছেন। বাণিজ্যিক জাতগুলোর প্রেক্ষাপটে কৃষকদের নিজস্ব বীজ উৎপাদন এবং সংরক্ষণের প্রাচীন অধিকার চিহ্নিত করার বিষয়টিকে নীতি নির্ধারকরা প্রায়শই চ্যালেঞ্জ বলে মনে ক’রে থাকেন। কিন্তু কৃষকরা তাদের অধিকার এবং নিজস্ব জাতগুলোর গুরুত্ব বিষয়ে ক্রমশ সচেতন হচ্ছেন। কৃষকদের কথা হচ্ছে, “আমার অধিকার, আমি বলতে পারি, যেসব স্থানীয় শস্য আমি উৎপাদন করি, সেগুলো আমারই এবং আমার বীজের ওপর আর কারো নিয়ন্ত্রণ নেই। আমি সেগুলো বিক্রি করবো কি-না, তা সিদ্ধান্ত নেয়ার অধিকার আমারই।”